Showing posts with label News/Entertainment. Show all posts
Showing posts with label News/Entertainment. Show all posts

Saturday, November 22, 2014

কিং খান শাহরুখের সিনেমায় মজার সব ভুল



কিং খান শাহরুখ মানেই সুপার-ডুপার হিট সিনেমা। বেশির ভাগ সিনেমায় কিছু নির্মানত্রুটি থেকেই থাকে, থাকে অসঙ্গতিও। এটা খুবই স্বাভাবিক বিষয়। সাধারণত সিনেমা দেখার সময় এইসব ত্রুটি চোখে পড়ে না। যাই হোক, শাহরুখের সিনেমায় যে ভুলগুলো আপনার চোখ এড়িয়ে গেছে সেগুলো জেনে হয়তো কিছুটা অবাক হবেন। শাহরুখ ভক্তরাও জেনে নিতে পারেন প্রিয় অভিনেতার সিনেমায় হাস্যকর ভুলগুলো।

১। দিলওলে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে:


খুবি জনপ্রিয় এই সিনেমায় শাহরুখ এবং কাজলের প্রথম সাক্ষাতের কথা নিশ্চয়ই আপনার মনে আছে। ট্রেনের কক্ষে উঠে হঠাৎ কাজলের ব্যাগ খুলে পড়ে যায় সব কিছু। কাজল সব কিছুই আবার তোলে নেয় ব্যাগে, আমরা তাই দেখি। কিন্তু শাহরুখ কোথা থেকে যেন আবিষ্কার করে কাজলের বক্ষবন্ধনী। সেটা কি শাহরুখের পকেটেই ছিলো! বিস্ময় ছিলো এক বিজ্ঞ দর্শকের।
আবার, শেষ দিকের দৃশ্যে ট্রেনে চড়ার সময় ক্যামেরার ভিউ পাল্টে যাওয়ার সাথে সাথে পাল্টে যায় ট্রেনের সিটে বসে থাকা যাত্রী।
২। বাজিগার:
3
এটিও শাহরুখের সেরা সিনেমার একটি। মনে আছে শাহরুখ যখন শিল্পাকে টেরেস থেকে ফেলে দেয় আর কাঁচ ভেঙ্গে শিল্পা পড়ে যায়? কিন্তু শাহরুখ যখন পালিয়ে যেতে থাকে তখন দেখা যায় সেই কাঁচ অক্ষত। ভাঙ্গা কাঁচ কি নিজে নিজে জোড়া লেগে গেলো?

৩। চালতে চালতে:
4
হুমমম, শাহরুখ-রানীর প্রেমের ছবি। রানি ফিরে গেলো স্পেনে তার বাবা-মা’র পছন্দের পাত্রকে বিয়ে করার জন্য। পেছন পেছন পরদিনই হাজির হলো শাহরুখও আচমকা। কিন্তু প্রশ্ন হলো কী করে একদিনেই শাহরুখ স্পেনের ভিসা পেতে পারলো? প্রশ্নটা আমার না, ভারতীয় একটি পত্রিকার; আমি শুধু উত্তর জানতে চেয়েছি।

৪। কাভি খুশি কাভি গাম:
5
এই ছবিতে বেশ কিছু মজার ভুল খুঁজে বের করেছে নিন্দুকেরা। যদিও ভুলগুলো শাহরুখের না। যেমন ধরুন, ১৯৯১ সালের প্রেক্ষাপটে অমিতাভ ব্যবহার করেছেন নোকিয়া ৯০০০। কিন্তু এই ডিভাইস বাজারে আসে ১৯৯৬ সালে। অমিতাভ ফ্ল্যাশব্যাকে ১৯৯১ সালে গেয়েছেন ‘আতি ক্যায়া খান্ডালা’ অথচ এই গানের সিনেমা ‘গুলাম’ মুক্তি পায় ১৯৯৯ সালে।

৫। চেন্নাই এক্সপ্রেস:
চেন্নাই এক্সপ্রেসেও ভুলটি ধরা পড়েছে ট্রেনের ক্ষেত্রে। টিকিট চেকারকে যখন ট্রেন থেকে ফেলে দেয়া হয় তখনকার ট্রেনের কামরা আর ফেলে দেয়ার পর শাহরুখ টিকিট চেকারের পতনের দৃশ্য দেখে তখনকার ট্রেনের কামরা কি আলাদা ছিলো? আর দা দিয়ে গাড়ির টায়ার কেটে গাড়ি উল্টে ফেলে দেয়ার বিষয়টা না হয় নাই বললাম!
6

রানী মুখার্জী ও নিষিদ্ধ



বলিউড তারকাদের কি আর স্ক্যান্ডালের অভাব আছে? নিশ্চয় না! সেই তারকা যদি আবার হন রানী মুখার্জী তা হলে তো কথাই নেই।রানীর ‘মারদানি’র জন্য বলিউড পাড়ায় এবার গুঞ্জনের ডালপালা ছড়ানো সংবাদটি হলো-যশ-রাজ ফিল্মসের সর্বশেষ সিনেমা মারদানি। রানী মুখার্জি অভিনীত এ সিনেমা তারাই দেখতে পারবেন, যাদের বয়স আঠারো বছর পার হয়েছে। এমনই নির্দেশ দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সিনেমা বোর্ড।


সিনেমাটিতে রানী মুম্বাই পুলিশের অপরাধ বিভাগের একজন কর্মকর্তার চরিত্রে অভিনয় করেছেন, একটি জটিল মামলার তদন্তভার হাতে নেওয়ার পর জীবনের অনেক কিছুই বদলে যায় তার। এমন চরিত্রে রানীকে এর আগে দেখা যায়নি।

চলচ্চিত্রটিতে বেশ কিছু রগরগে দৃশ্যে থাকার কারণে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় সেন্সর বোর্ড। এ ছবির একটি দৃশ্যে দেখানো হয়েছে ধর্ষণের পর সম্পূর্ণ নগ্ন ও রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে একটি মেয়ে। আর ছুরি দিয়ে নগ্ন মেয়েটির শরীরে নির্যাতন করছে ছবিটির খলনায়ক।

ব্যাপকভাবে সমালোচিত “রঙ রসিয়া”র যৌনতার ভিডিও ফাঁস (ভিডিওসহ)



রণদীপ হুডা ও নন্দনা সেনের ছবি ‘রং রসিয়া’ নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা, বিতর্ক ইত্যাদি কোন কিছুই কম হচ্ছে না। বোল্ড দৃশ্যের জন্য প্রথম দিন থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল এই ছবি। আটকে গিয়েছে মুক্তি পাওয়া, এমনকি কোর্ট পর্যন্তও গড়িয়েছে বিষয়।
কিন্তু এরই মাঝে কোর্টের ঝামেলা আরও একটু বাড়াতেই যেন এই ছবির আনসেন্সরড একটি ভিডিও ফাঁস হয়ে গিয়েছে। এখন এই ভিডিও ইচ্ছা করে মার্কেটে ছাড়া হয়েছে জনপ্রিয়তা বাড়াতে নাকি কেউ শত্রুতা করে ছেড়েছে সেটা বোঝা না গেলেও, ভিডিও যে ঝড় তুলেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। ভিডিওটিতে রংয়ের সঙ্গে খেলতে দেখা গিয়েছে নন্দনা ও রণদীপকে, আছে যৌনতায় ভরা এমন কিছু দৃশ্য যেগুলো বাদ না দিলে সিনেমা কখনোই মুক্তি পেত না ভারতে।
এই ছবিতে রণদীপ হুডা রাজা রবি বর্মার চরিত্রে অভিনয় করছেন। নন্দনা সেন দেবদাসী সুগন্ধার চরিত্রে অভিনয় করেছন। জানা গেছে এই দৃশ্যটি ‘কাহে সাতায়ে’ গানের অংশ। যদিও ছবি থেকে বাদ পড়েছিল এই দৃশ্যটি।
এই ছবি দীর্ঘদিন ধরেই খোলামেলা দৃশ্যের জন্য আলোড়ন তৈরি করছে বলিউডে। রণদীপ ও নন্দনাও স্বীকার করেছেন যে এই ছবির জন্য তারা অনেক পরিশ্রম করেছেন। এই ছবির ট্রেলারও সাহসী দৃশ্যে ভরপুর। ‘রং রসিয়া’ ছবিটি পরিচালনা করেছেন কেতন মেহতা। দীর্ঘ ছয় বছর পর ছবিটি মুক্তি পেতে চলেছে।

সুইট হার্ট নেক লাইনের গাউনে আকর্ষণীয় নায়লা নাঈম (ভিডিও)



এর আগে কখনই একজন ডেন্টিস্টকে এভাবে নিজেকে মেলে ধরতে দেখা যায়নি। তাই তো তিনি মিডিয়ায় এতো আলোচিত এবং সমালোচিত। কথা হচ্ছে বাংলাদেশের জনপ্রিয় মডেল নায়লা নাঈমকে নিয়ে। বরাবরই খোলামেলা উপস্থাপনের কারণে ইতোমধ্যেই তিনি বিতর্কিত তারকার তকমা জড়িয়েছেন। তবে এই বিতর্কই তাকে করে তুলেছে জনপ্রিয়।
আকর্ষণীয় ফিগারের অধিকারিণী নায়লা নাঈম প্রতিদিনই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নতুন নতুন ছবি আপলোড করে ভক্তদের চমকে দেন। তবে খুব সম্প্রতি তিনি একটি ছবি আপলোড যা দেখার পর ভক্তরা মানতে নারাজ কেবল বিকিনিতেই আকর্ষণীয় এই নাইলা নাঈম।
naila 1
naila 2



















naila


সানি লিওন পুরুষদের মাথা খারাপ করার সুযোগ পাচ্ছেন যে কারণে



কারেনজিৎ কউর ভোহরা – এই নামে তাকে কেও চিনে না। তিনি সানি লিওন নামেই পরিচিত। ভারতীয় বংশদ্ভুত এই আমেরিকার নাগরিক ইতোমধ্যে কানাডা পাকিস্তান এবং ভারতের বৈদেশিক নাগরিক হিসাবে বিভিন্ন সময়ে জীবন পার করলেও আসল খ্যতিতে রয়েছেন যখন থেকে তিনি ভারতে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। একজন পর্ণ স্টার হিসাবে ক্যারিয়ার শুরু করে কিছুটা শরীরে পোষাক রেখে হিন্দি সিনেমায় অভিনয় শুরু করলে ভারতীয় উপমহাদেশে কিশোর- তরুন এবং যুবক পুরুষ দের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছিয়েছেন সানি লিওন। তারা অতীতের সানির নীল ছবি দেখে এখন সানি অভিনীত হালের হিন্দী ছবি গুলোর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ছে। সানি লিওনের জনপ্রিয়তা ঐ শারীরিক আকর্ষণের গন্ডিতে থাকা একটি বিশেষ শ্রেনীর নিকটই। এদিকে সানির ভারতে ফিল্ম সাম্রাজ্যে আসার নেপথ্যে দেশটির প্রভাবশালী রাজনৈতিক গোষ্ঠি এবং মাফিয়া গ্রুপের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ ধীরে ধীরে বের হয়ে আসবে বলে জানা গেছে।
s41-423x400
এদিকে সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া বেশ কটি হিন্দি সিনেমার নানা বিতর্কিত দৃশ্যে অভিনয় করা কে কেন্দ্র করে ভারতীয় নাগরিক কূল তীব্র প্রতিবাদ জানালেও কর্ণপাতে নেই ভারত সরকার। অভিভাবক পর্যায় হতে প্রায় প্রত্যহ বলা হচ্ছে, বাচ্চা ছেলেদের নষ্ট হওয়ার প্রধান কারণ সানি লিওন- কিন্তু প্রতিকার নেই।

এক নজরে সানি লিওন
(১) ১৯৮১ সালের ১৩ মে সারনিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁরা পিতা মাতার আদি নিবাস পাঞ্জাবে, কিন্তু বসবাস ছিল বিদেশে।

(২) ছোটবেলা থেকেই সানি নানা প্রকার খেলাধুলা করতে পছন্দ করতেন। প্রাই সময় রাস্তার ছেলেদের সাথে স্ট্রিট হকি খেলতে দেখা যেত ছোট সানি।
(৩) ইন্দো-কানাডিয়ান ও আমেরিকান এই সাবেক পর্ন তারকা একাধারে অভিনেত্রী, ব্যবসায়ী এবং মডেল। তিনি বিশ্বাস করেন দর্শকের মধ্যে পুরোপুরি জায়গা করে নিতে তার আরো কিছু সময় লাগবে। সানির আসল নাম কারেনজিৎ কউর ভোহরা। পর্দায় তিনি সানি লিওন নাম নিয়ে কাজ করেন।
(৪) বলিউডের এই আবেদনময়ী অভিনেত্রীর ছোটবেলা থেকেই পেডিয়াট্রিক নার্স হবার ইচ্ছা ছিল এবং সেই সংকল্পে পড়াশোনাও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু কোন এক অজানা কারণে এই অভিনেত্রী মাত্র ১৯ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্কদের সিনেমায় নাম লিখান।
Sunny-Leone-FHM

(৫)আলাদা রকমের দুর্বলতা। সামনে কিউই ফল থাকবে আর তা সানি খাবেন না এমনটা অসম্ভব। তবে ফলের পাশাপাশি এই তারকার দুর্বলতা রয়েছে ফাস্ট ফুডের প্রতি।

(৬)বিগ বস দিয়ে ভারতের মাটিতে রাখেন এই অভিনেত্রী এমন ধারনা করা হলেও বিগ বসে অংশগ্রহন করার পূর্বে বেশ কয়েকবার ভারতে সে ঘুরে যান সানি।
(৭) প্রাপ্ত বয়স্কদের সিনেমায় শুধুমাত্র অভিনয়ই করেননি পরিচালনা ছাড়াও প্রযোজনা করেন এই বিতর্কিত তারকা। তিনি ৪১ টি প্রাপ্ত বয়স্কদের সিনেমা পরিচালনা করেন এবং ৪২টিতে তিনি নিজে অভিনয় করেন।
(৮)প্লে-বয় এন্টারপ্রাইজের মার্কেটিং বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল এই বিতর্কিত তারকার।
(৯)’রাগিনী এমএমএস ২’ ছবিতে তিনি শুটিংয়ের ক্রুদের নিয়ে শুটিংয়ের জায়গা নির্বাচনে চষে বেড়িয়েছেন।
(১০)এই তারকা একটি ক্যাথলিক স্কুলে পড়েছেন। মাত্র ১১ বছর বয়সে তার প্রথম চুম্বনের অভিজ্ঞতা হয়।
(১১)সম্প্রতি ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সানি জানান তিনি নিজ হাতে তার বান্ধুবীর অনাগত সন্তানের জন্য কম্বল বানিয়েছেন।
(১২)পর্ন দুনিয়ার প্রবেশের আগে তিনি জিফি লুব নামের একটি জার্মান বেকারি এবং পরে ট্যাক্স সংক্রান্ত একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন।
(১৩)ভূতকে ভয় না করলেও পোকা-মাকড়ে দারুণ ভয় পান এই বিতর্কিত তারকা।
(১৪) মজার ব্যাপার হল মহেশ ভাটের ‘জিসম টু’র পূর্বে আরেকটি সিনেমার অফার পেয়েছিলেন এই অভিনেত্রী নাম ছিল ‘কালিয়ুগ’ ছবিতেও তাকে নিতে চেয়েছিলেন পরিচালক মহিত সুরি। কিন্তু তার জন্য এক মিলিয়ন ডলার ফি চাওয়ায় পিছু হটেন পরিচালক।
(১৫)তিন বছর প্রেম করার পর ড্যানিয়েলকে বিয়ে করেন সানি লিওন।
(১৬)বলিউডে আসার আগ দিয়ে ইউএসএ-তে ভারতীয় কমিউনিটি সানির প্রতি ঘৃণা পোষণ করে মেইল পাঠাতো। আবার এখন তারাই সানির বিষয়ে সন্তুষ্ট বলে মেইল করে জানিয়েছেন।
(১৭) সানি লিওনের আঙ্গুরের জুস খুবই প্রিয়।

(১৮) পোষা প্রাণীদের মধ্যে কুকুর তার খুবই প্রিয়।

(১৯) ২০০৫ সালে সানি সর্বপ্রথম এমটিভি অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে মেইনস্ট্রিমে আসেন।
(২০)তবে সানিকে দেখতে খুব পার্টি প্রিয় মনে হলেও প্রকৃত পক্ষে এই অভিনেত্রী পার্টির প্রতি রয়েছে বিতৃষ্ণা।
(২১)পুরুষদের জন্য প্রকাশিত বিখ্যাত ম্যাগাজিন ‘ম্যাক্সিম’ এর ২০১০ সালের জরিপে পর্ন ইন্ডাস্ট্রির টপ টুয়েলভ এর তালিকায় তার নাম চলে আসে।
indian-glamour
এদিকে সূত্রমতে, সানি লিওন ভারতের রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের শারীরিক ও অর্থনৈতিক পণ্য হয়েই আধিপত্যবাদী চরিত্রের নারী হয়ে পড়েছেন। এমন কি ইদানিং ভারতের সাধারণ পুরুষদের জন্য তিনি নিজে কতটুকু আকর্ষণীয় এবং প্রভাব বিস্তার করার ক্ষমতা রাখেন তার প্রমাণ রেখেছেন। যৌবনের জোয়ারে ভারতীয় যুবদের আকৃষ্ট করতে বেছে নিয়েছেন অভিনব কৌশল। ধারণা করা হচ্ছে, সানির আয়ের সিংহভাগ চলে যায় ভারতের ঐ প্রভাবশালী রাজনৈতিক গোষ্ঠী এবং মাফিয়াদের কাছে।
সম্প্রতি টিভি বিজ্ঞাপনে উত্তেজক সেক্স পণ্যের মডেল হওয়া এবং নিজেকে আবেদন ময়ীর অতি উচ্চ আসনে তুলে ধরতে ভারতীয় পুরুষদের উপর দাস প্রথার দর্শন তুলে ধরেছেন এই সানি লিওন। গলায় লোহার চেন পরিয়ে তার লাগাম রেখেছেন নিজের হাতে। পাশাপাশি সানির বক্তব্যও পুরুষ হৃদয়ে শিহরণ জাগাবে! ‘ভারতীয় পুরুষরা এত ভয় পায় কেন? ভয় কাটান!’ পরামর্শ দিচ্ছেন কানাডিয়ান এই পর্নস্টার। সম্প্রতি একটি ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে সানির এই রূপ রীতিমত শোরগোল ফেলে দিয়েছে পুরুষমহলে। ম্যাগাজিনের কভারে সানিকে দেখা যাচ্ছে এক ভারতীয় পুরুষের গলায় লোহার শিকল দিয়ে বেঁধে টেনে ধরে রয়েছেন। চোখেমুখে কর্তৃত্বের ভঙ্গি। আর প্রচ্ছদে সানির মুখে বসানো বক্তব্য, ‘ভারতীয় পুরুষেরা এত ভিতু কেন? আমি যা খুশি তাই করি, আপনিও তাই করুন। পরামর্শ ম্যাক্সিম-এর বিচারে বিশ্বের অন্যতম সেরা পর্নস্টারের।

Sunny-Leon
সানিকে এই প্রচ্ছদের জন্য সাজতে হয়েছে লাল অন্তর্বাসে। বিভাজিকার ফাঁক থেকে উঁকি মারছে সেই অন্তর্বাস। করনজিৎ কউর ভোহরা, ওরফে সানি লিয়নের যৌন আবেদন নিয়ে বোধহয় Sunny-Leon1তাঁর সবচেয়ে বড় শত্রুও প্রশ্ন তুলবেন না। ম্যাগাজিনটির প্রচ্ছদে সানিকে দেখা যাচ্ছে কর্ত্রীর চেহারায়। তিনি শাসন করছেন পুরুষ প্রেমিক তথা তাঁর রুপগ্রাহীকে। তা তিনি করতেই পারেন। তাঁর সদ্য মুক্তি পাওয়া সিনেমা ‘রাগিণী এমএমএস টু’য়ের পর আপাতত সানির সমকক্ষ বলিউডে নেই বললেই চলে। এটাই সানির প্রথম ‘হরেক্স’(ভয়ের সঙ্গে সেক্সের ককটেল) সিনেমা। পরীক্ষা নিরীক্ষায় যে তিনি ভয় পান না, তা এখন সানির শরীরী ভাষাতেই স্পষ্ট। ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদের জন্য সাংবাদিক সম্মেলনে সানি ধূসর পোশাকও টিনসেল টাউনে শোরগোল ফেলেছে। ধূসর রঙকে সাধারণত বলিউডে দুয়োরাণী করে রাখা হয়। কিন্তু সেই পোষাকেই সানি যেভাবে তাঁর ‘ফ্যান’দের হৃদয়ে ঝড় তুলছেন, তাতে কিছুদিন পরে সত্যিই সত্যিই সানি লিওন ভারতীয় পুরুষদের উপর কর্তৃত্ব করলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। কিন্তু সানির এই সব ঔধত্যে রয়েছে ভারতীয় বিশেষ বিশেষ মহল!

মেয়েদের না বলা ৭টি গোপন তথ্য !



সম্পর্ক ভালবাসে রহস্য। যে কোনও সম্পর্কেই রহস্যের গন্ধ থাকলে তা আলাদা মাত্রা পায়। আর স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে রহস্য কখনও বয়ে আনে অশান্তির কালো মেঘ। আবার কখনও বা রহস্যের কারণেই একে অন্যের প্রতি আকৃ্ষ্ট হয়ে পড়েন অনেক দম্পতি। কিন্তু এমন কোন কোন জিনিস মেয়েরা কখনও তাঁর পার্টনারকে বলেন না? কি এমন বিষয় যা শেয়ার করতে লজ্জা পান গার্লস গ্রুপ? জেনে নেব তার কয়েকটা।


উদ্যোগ নেবে কে?

ডিনার পার্টির আয়োজন হোক বা শীতের ছুটিতে ফ্যামিলি ট্রিপ..মেয়েরা সবসময়ই চান যে কোনও বিষয়ে উদ্যোগী হবেন তাঁর পার্টনার। কিন্তু তা নিজে মুখে বলায় বড় অনীহা মেয়েদের। ছেলেরা উদ্যোগ নিলে মনে হয় তারা যে কোনও বিষয়ে অনেক বেশি ইনভলবড্। এমনকি এসব ক্ষেত্রে তাঁকে অনেক বেশি কেয়ারিংও মনে করেন মহিলারা।


অবাক হওয়ার খোয়াইশ

ছেলেরা মাঝে মাঝে সারপ্রাইজ গিফট দিলে খুশি হন মেয়েরা। পছন্দের বই, সিডি বা ঘুম ভাঙা সকালে একতোড়া তাজা ফুল গিফট যাই হোক না কেন বদলে দিতে পারে মেয়েদের মুড। এটা মহিলারা পুরুষদের কাছে আশা করেন। কিন্তু নিজে থেকে তাকে মনে করিয়ে দেন না। নিজেই বলে দিলে গিফটা আর সারপ্রাইজ থাকল কই?


হৃদয় হল চুরি!

মনের গোপনে সবসময়ই একটা ভয় কাজ করে মেয়েদের। তাঁর একান্ত প্রিয় পুরুষটি অন্য কোনও মেয়ের প্রেমে পড়লেন না তো! এই আশঙ্কার কথা কখনওই ছেলেদের কাছে প্রকাশ করেন না মহিলারা।


ডোন্ট টেল আ লাই

আর সবকিছু মেনে নিলেও নিজের মনের মানুষের বলা মিথ্যে কথা মেনে নিতে পারেন না মহিলারা। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে মেয়েরা মনে মনে কষ্ট পান, কিন্তু বলতে পারেন না।


বডি ল্যাঙ্গুয়েজে বাজিমাত!

এ কথা প্রমাণিত সত্য। মেয়েদের মত ভালভাবে বডি ল্যাঙ্গুয়েজকে বুঝতে পারেন না আর কেউ। তাই অনেক কথাই পুরুষরা বলতে না চাইলেও তাদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজে বুঝতে পারেন মহিলারা।


বয়েজ হ্যাংআউট

আড্ডা তো আমাদের রক্তে। আর সংসারে দায়িত্বের কারণে মেয়েরা অনেক সময় ‘মিস’ করলেও ছেলেরা এনজয় করেন চুটিয়ে। কিন্তু বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে গিয়ে বান্ধবীকে ভুলে যাবেন না প্লিজ।


স্পেস প্লেস

মেয়েরা সবসময়ই নিজেদের স্পেস চান। সেই একটুকরো আমির রাজত্বে ছেলেরা ঢুকে পড়লে অশান্তি অবধারিত।

Friday, November 21, 2014

৩৫ টি অবাক করার মত মজার তথ্য


1) অক্টোপাসের দেহে তিনটি হৃদপিণ্ড আছে।তাহলে তো তার অনেক হৃদয়বান হওয়ারকথা তাইনা?
2) আপেল খেতে যতই স্বাদ লাগুক,জেনে নিওআপেলের ৮৪ ভাগই পানি।
3) মাত্র যিনি কলা খেলেন তারপ্রতি মশারআকর্ষণ বেশী
4) এক কাপ কফিতে ১০০-এরওবেশি রাসায়নিকপদার্থ আছে।
5) একঘণ্টা চুইংগামচাবালে শরীরে ৩০ক্যালরি তাপ ক্ষয়।
6) গরুকে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠানো যায়কিন্তুনিচে নামানো যায় না
7) চিংড়ি শুধু পিছনের দিকে সাঁতারদিতে পারে।
8) চোখ খোলা রেখে ব্যাঙ কোন কিছুগিলতে পারে না।
9) জলের হাতি বা জলহস্তি পানিরনিচে ৩০মিনিট দমবন্ধ করে থাকতে পারে।
10) যখন চাঁদ সরাসরি মাথার উপর,তখনআপনারওজন সবচেয়ে কম।
11) ডলফিন একচোখ খোলা রেখে ঘুমায়।
12) তোমার মতোই শিম্পাঞ্জিরাওহ্যান্ডশেককরে ভাব বিনিময় করে!
13) তুমি কি জানো, একপাউন্ড বিশুদ্ধতুলা থেকে ৩৩ হাজার মাইললম্বা সুতা তৈরি সম্ভব!
14) পিঁপড়ার ঘ্রাণশক্তি কুকুরেরচেয়ে বেশী।
15) পেঙ্গুইন একমাত্র পাখি যে সাঁতারকাটতে পারে কিন্তু উড়তে পারেনা।
16) পৃথিবীতে যে পরিমানসোনা আছে তা দিয়ে সম্পূর্ণপৃথিবী ঢেকে দিলে হাঁটু পরিমানউচ্চতা হবে।
17) পৃথিবীতে যত লিপস্টিক আছে, তারবেশিররভাগই তৈরি হয় মাছের আঁশ দিয়ে।
18) প্রজাপতির চোখের সংখ্যা ১২হাজার!
19) ফড়িংয়ের কানমলে দিতে চাইলে কিন্তুএকটু সমস্যা হবে। কারণ ফড়িংয়ের কানহাঁটুতে!
20) মাছেরও কাশি হয়।
21) মৌমাছির চোখ পাঁচটি।
22) মশার দাঁত ৪৭টি
23) শামুক পা দিয়ে নি:শ্বাস নেয় শামুকেরনাক চারটি
24) শরীরের পেছন দিক দিয়েও নিঃশ্বাসনিতে পারে কচ্ছপ।
25) হাতি একমাত্র স্তন্যপায়ী, যারা লাফদিতে পারে না।
26) বয়স বাড়ার সাথে সাথে চোখের রহালকা হয়ে যায়।
27) গড়ে একজন মানুষের চোখ বছরে ৪২লাখ বারপলক ফেলে।
28)মানবদেহে সবচেয়ে দীর্ঘ জীবন্ত কোষহলো মস্তিস্কের কোষ।
29)হাতের নখ,পায়ের নখের চেয়ে চারগুনদ্রুতবাড়ে।
30)মানবদেহের মোট হাড়ের / অংশপায়ে অবস্থিত!
31) প্রতি মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রে জনসতেরোতে পা দেয়।
32)আপনি চোখ খুলে কখনোইহাঁচি দিতে পারবেন না। বিশ্বাসনা হলে এক্ষুণি চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
33) ডলফিন একচোখ খোলা রেখে ঘুমায়।একটু
চেষ্টা করে দেখি আমরা পারি কিনা!!!:পি
34)গ্যালিলিও দূরবীন আবিষ্কার করারআগে মানুষ খালি চোখে আকাশে মাত্রপাঁচটি গ্রহ দেখতে পেতো!
35)আমরা তো গাছ থেকে সহজেই খাবারপাই।কিন্তু আমরা জানি কি একপাউন্ড খাবারতৈরি করতে গাছের প্রায় ১০০ পাউন্ডবৃষ্টিরপানি খরচ করতে হয়

Thursday, November 20, 2014

জেনে নিন রহস্যেঘেরা ‘আদম পাহাড়ের কথা


শ্রীলংকার রহস্যময় এক পাহাড়। নাম তার আদম পাহাড়।নানা কারণে এ পাহাড়টি রহস্যে ঘেরা। এর শীর্ষে রয়েছে বিরাট আকারের এক পায়ের ছাপ। রহস্য তা নিয়েই। এ পায়ের ছাপকে সব ধর্মের মানুষই পবিত্র হিসেবে মনে করে।

শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বিশ্বে নানা রকম পায়ের ছাপ পাওয়া গেছে। তা নিয়ে রয়েছে নানা জল্পনা কল্পনা। এসব পায়ের ছাপ একেকটা একেক রকম। আকৃতি নানা রকম। কিন্তু এসব পায়ের ছাপ সম্পর্কে মানুষের জানার আগ্রহ দীর্ঘদিন ধরে। এমনই এক পায়ের ছাপ আদম পাহাড়ে। শ্রীলংকার মুসলমানরা বিশ্বাস করেন পৃথিবীর আদি মানব হজরত আদম (আ.) প্রথম এই শ্রীলংকায় পদার্পণ করেছিলেন। ওই পাহাড়ে রয়েছে তারই পায়ের ছাপ। তার জন্য এ পাহাড় ও পাহাড়ের ওই পায়ের ছাপ মুসলমানদের কাছে পবিত্র হিসেবে পরিণতি হয়ে আসছে।

শুধু শ্রীলংকার মুসলমানরাই নয়, এর বাইরের অনেক দেশের মুসলমান বিশ্বাস করেন হজরত আদম (আ.)-কে যখন পৃথিবীতে পাঠানো হয় তখন তিনি প্রথম পা রাখেন শ্রীলংকায়। আর আদম পাহাড়ের ওপর ওই পায়ের ছাপ দেখে তারা মনে করেন তা হজরত আদম (আ.)-এর। এজন্য মুসলমানরা এ পাহাড়কে অসীম শ্রদ্ধার চোখে দেখেন। আর এজন্য এর নাম দেয়া হয়েছে আদমস পিক বা আদমের পাহাড়। এ পাহাড়ের প্রতিটি পরতে পরতে রয়েছে রহস্য।

এ পাহাড়ের চূড়ায় যে পদচিহ্ন রয়েছে সেখানে পৌঁছা খুব ঝুঁকিপূর্ণ এডভেঞ্চার। তবে অনেকে ঝুঁকি নিয়ে সেখানে গিয়েছেন। তারা নিজের চোখে ওই পায়ের ছাপ দেখে বিস্মিত হয়েছেন। এই পায়ের ছাপ শুধু মুসলমানদের কাছেই নয়, একই সঙ্গে বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও হিন্দুদের কাছেও পবিত্র। তারাও মনে করেন তাদের ধর্মের সঙ্গে এর রয়েছে ওতপ্রোত সম্পর্ক। এতে পরিষ্কার হয়ে যায় যে, আদমের পাহাড় সব শ্রেণীর মানুষের কাছেই পবিত্র। তারা শ্রদ্ধার চোখে দেখেন এ পাহাড়কে। তারা সবাই স্বীকার করেন এ পাহাড়ের চূড়ায় আছে ওই পবিত্র পদচিহ্ন। তার আকৃতি বিশাল। শুধু এজন্যই নয়, এ পাহাড় নিজেই একটি রহস্য।

এ্যাডামস পিক পাহাড় আরোহণ করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। চূড়ায় পৌঁছতে হলে যে পথ তা চলে গেছে জঙ্গলের ভিতর দিয়ে। সেই জঙ্গল নানারকম ঝুঁকিপূর্ণ। আছে বিষধর কীটপতঙ্গ। তবে চূড়ার কাছাকাছি একটি ধাতব সিঁড়ি আছে। তাতে রয়েছে ৪০০০ ধাপ। এর প্রতিটি ধাপ নিরাপদ নয়। তার ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে শীর্ষে যেতে হলে কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা সময় লাগে। জটিল এক আবহাওয়ার এক অঞ্চলের মধ্যে এর অবস্থান। বছরে মাত্র তিন থেকে চার মাস এ পাহাড়ে আরোহণ করা যায়। বছরের অন্য সময়টাতে এতে আরোহণ অসম্ভব হয়ে ওঠে। কারণ, কাব্যিক অর্থে বলা যায় এ পাহাড় তখন মেঘের ভিতর লুকিয়ে যায়। চারদিক থেকে মেঘে জেঁকে ধরে।

এ পাহাড় ও পাহাড়ের পদচিহ্ন নিয়ে একটি বই লিখেছেন মারকুস অকসল্যান্ড। বইটির নাম ‘দ্য স্যাক্রেট ফুটপ্রিন্ট: এ কালচারাল হিস্ট্রি অব আদমস পিক’। এতে বলা হয়েছে, এ পাহাড়টি ২২৪৩ মিটার উঁচু। আকৃতি কোণের মতো। ভারত মহাসাগর থেকে এ পাহাড় পরিষ্কারভাবে দেখা যায়। আগেকার দিকে আরবের সৌখিন ব্যক্তিরা সমুদ্র যাত্রায় এসে পিরামিডের আকৃতির এ পাহাড় দেখে পুলকিত হতেন। তাদের কেউ কেউ এটাকে বিশ্বের সর্বোচ্চ পাহাড় বলেও অভিহিত করেছেন।

প্রাচীনকালে সিংহলিরাও এ পাহাড়কে বিশাল উচ্চতার বলে মনে করতেন। কেউ কেউ মনে করতেন এটিই বিশ্বের সর্বোচ্চ পাহাড়। ৮৫১ সালে এ পাহাড়ে পদচিহ্ন প্রথম দেখতে পান আরবের সোলাইমান। রত্নপুরা হয়ে পবিত্র এ পাহাড়ে আরোহণ করেছিলেন বিখ্যাত আরব দার্শনিক ইবনে বতুতা। তিনি এখানে উঠার জন্য যাত্রা শুরু করেছিলেন বারবেরিন থেকে। তার আগে ব্যাপক পরিচিত বণিক ও ভ্রমণ পিপাসু মার্কো পোলো আদমের পদচিহ্নে তার সম্মান জানানোর জন্য আরোহণ করেন এ পাহাড়ে। তিনি ১২৯২ সালে চীন থেকে ভেনিস যাওয়ার পথে এ সফর করেন।

এ পাহাড়ের চূড়া সামান্য একটি সমতল ক্ষেত্র। ১৮১৬ সালে লেফটেন্যান্ট ম্যালকম এর পরিমাপ করেন। তাতে দেখা যায় এর দৈর্ঘ্য ৭৪ ফুট এবং প্রস্থ মাত্র ২৪ ফুট। মোট আয়তন ১৭৭৬ বর্গফুট। এর চূড়ায় রয়েছে একটি প্রকাণ্ড পাথরখণ্ড। এর উচ্চতা ৮ ফুট। এর ওপরেই রয়েছে ওই পদচিহ্ন। এর দৈর্ঘ্য ৬৮ ইঞ্চি। ৩১ ইঞ্চি চওড়া। তবে বৌদ্ধরা মনে করেন, ওই পদচিহ্ন হলো বুদ্ধের বাম পায়ের। বুদ্ধ তার অন্য পা রেখেছিলেন বর্তমানের থাইল্যান্ডে (আগে যা সিয়াম নামে পরিচিত ছিল)। থাইল্যান্ডে রয়েছে তার ডান পায়ের ছাপ। থাই ভাসায় একে বলা হয় ফ্রা স্যাত। সেখানে পায়ের ছাপের যে মাপ তা আদম পাহাড়ের পায়ের ছাপের মতোই। আকারও এক রকম। একই রকম পদচিহ্ন আরও পাওয়া গেছে লাওসে, ক্যাবোজে ও চীনে।

বৌদ্ধরা ধারণা করেন, বুদ্ধ ছিলেন ৩৫ ফুট লম্বা। তাই তিনি এত দূরে দূরে পা ফেলতেন। তবে এই পদচিহ্নকে খ্রিস্টানরাও সম্মানের চোখে দেখে। ১৫০৫ সালে শ্রীলংকা সফরে এসেছিলেন পর্তুগিজ এক নাগরিক। তিনি এ পাহাড়কে বলেছেন পিকো ডি আদম। তারা মনে করেন সেইন্ট থমাস দ্য ডাউবটার ভারত ও শ্রীলংকা এসেছিলেন। এরপর তিনি এই পাহাড়ে পা রেখে স্বর্গে চলে গিয়েছেন। তবে হিন্দুরা মনে করেন, ওই পদচিহ্ন হলো শিবের পায়ের।

সকল ধর্মের মানুষের কাছেই এ এক মিলন মেলার নাম যেখানে সকলেই খুঁজে পায় তার বিশ্বাস আর শান্তির উৎস।

কিমের পশ্চাৎদেশ দান


পশ্চাৎদেশ নিয়ে ইদানিং কিমের নাটুকেপনার শেষ নেই। গত সপ্তাহে নিজের পশ্চাৎদেশ দেখানোর পর আবারও অ্যাজ ইউজ্য়ুাল খবরের শিরনামে এই মার্কিনি টেলিভিশনের অভিনেত্রী।

কি ভাবছেন এবার বক্ষদেশ? আরে না! এবার তিনি তাঁর ‘নির্লজ্জ সম্পদ’ দান করতে চলেছেন নিউইয়র্কের ‘মিউজিয়াম অফ মর্ডান আর্ট’কে। ভাবছেন এটা আবার কি করে সম্ভব? আরে গত সপ্তাহে যে ছবি দেখার জন্য ইন্টারনেট কার্যত মুখ থুবড়ে পড়েছিল। সেই বহুমূল্য ছবিটি এবার মিউজিয়ামকে দান করতে চলেছেন কিম কার্দাশিয়া।
কিন্তু এই কান্ডটি ঘটিয়েও বিন্দুমাত্র লজ্জিত নন তিনি। বরং সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানিয়েছেন, নেহাতই শ্যুটিংয়ের মজা পাওয়ার জন্য, আমি এটা করেছি।

তবে তাঁর পশ্চাৎদেশের ছবি মিউজিয়ামে দান করা নিয়ে জল্পনা ইতিমধ্য দানা বেঁধেছে। এ বিষয়ে মার্কিনি সমাজতত্ত্ববিদ স্প্রিটফায়ার জানিয়েছেন, প্রচারে আলোয় থাকার জন্য কিম তাঁর পশ্চাৎদেশ ব্যবহার করছেন।
অপরদিকে আন্তজার্তিক মানবাধিকার কর্মী মাহিলা জয়বর্ধনে জানিয়েছেন, যে ছবিতে কিম তাঁর পশ্চাৎদেশ দেখিয়েছেন। আমি তার মধ্যে মজার কিছু দেখছি না।


সম্প্রতি বিশ্ব ভ্রমণে বেড়িয়েছেন কিম কার্দেশিয়া। আর কিছুদিনের মধ্যেই ভারতের মাটিতে পা রাখবেন তিনি। এদিকে বিরিয়ানি-কাবার থেকে শুরু করে মাছের ঝোল-ভাত, পোলাও-চিকেন বা লুচি-আলুরদম, ইডলি-ধোসা কোনও ভারতীয় খারারই নাকি তাঁর পছন্দ নয়। তাইতো ভারতের মাটিতে পৌঁছানোর আগেই ভারতের খাবার জঘন্য বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

সানি লিওনের ছোটবেলা


আদিম যুগ থেকেই শরীরের আবেদন মানুষের সমাজে। যত তার রাখঢাক তত তার প্রকাশ। সাম্প্রতিক সময়ে শরীরী আবেদনে কবিতা হয়ে ওঠা একটি শরীর সানি লিওন। এই পর্নো মডেল কেবল আমাদের এ ভূখণ্ডেই নয়, সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিয়েছেন তার আবেদন।

কী ছিল এই মোহময়ী নারীর পেছনের জীবনে? আজ তার ফেলে আসা জীবনের দিকে হেঁটে যাব আমরা।

সানির ছোটবেলা কাটে কানাডার একটি শহরে। বাবা ছিলেন তিব্বতি, মা হিমাচল প্রদেশের। জার্মান একটি বেকারিতে কাজের মাধ্যমে শুরু হয় তার কর্মজীবন। ট্যাক্স ফার্মেও কাজ করেন কিছু দিন। এরপর ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়েন পর্নো জগতে।

ছোটবেলা বিষয়ে সানি তার টুইটারে জানান, সে সময় আমি অনেক বোকা বোকা ছিলাম। এখন আর তা নেই। বড় হয়ে গেছি যে। এখন আমি জীবনকে উপভোগ করতে শিখেছি। ‘জিসম ২’ ছবির মাধ্যমে তার বলিউডে পথচলা শুরু। এরপর তাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। একটার পর একটা ছবিতে সই করে যাচ্ছেন ৩৩ বছর বয়সী সানি লিওন।

নিমাতারা এখন তাকে নিয়ে ছবি বানানোর জন্য লাইন দিয়ে থাকেন। বলা দরকার, ভারতীয় বিনোদন মাধ্যমে তার যাত্রা শুরু ২০১১ সালে 'বিগ বস ৫' রিয়েলিটি শোয়ের মাধ্যমে।

Tuesday, November 18, 2014

এফএইচএম ম্যাগাজিনের জন্য নগ্ন হলেন এশা!


বলিউডের আবেদনময়ী নায়িকাদের তালিকায় চোখ বন্ধ করেই যার নাম চলে আসে তিনি আর কেউ নন এশা গুপ্তা। ২০১২ সালে বলিউডে ‘জান্নাত টু’ সিনেমার মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণ নায়িকা রূপে পা রাখেন। এরপর ‘রাজ থ্রি’, ‘হামশাকাল’, গোরি তেরি পেয়ার মে সিনেমায় পার্শ্ব অভিনেত্রীর ভুমিকায় পর্দায় হাজির হলেও ইমরান হাশমির বিপরীতে ‘জান্নাত টু’ সিনেমায় লিপ লকের দৃশ্যে অভিনয় তাকে নিয়ে আসে লাইম লাইটে।২০১৩ সালে এই অভিনেত্রী ফিল্ম ফেয়ার অ্যাওয়ার্ডে বেস্ট ডেবিউ নমিনেশনে নিজের স্থান করে নেন।

খোলামেলা পুনম


খবরের শিরোনাম হবার জন্যে হেন কর্ম নেই যা করেননি, বলিউডের সেক্সসিম্বল খ্যাত পুনম পাণ্ডে। তারপরও বলিউডের বেরসিক পরিচালকরা তার মূল্য দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই এবার বলিউড নয়, বরং তেলেগু ছবিতে খোলামেলা হয়ে হাজির হতে যাচ্ছেন পুনম।
সম্প্রতি ‘মালিনী অ্যান্ড কোং’ নামে একটি তেলেগু ছবিতে প্রধান নায়িকা হিসেবে অভিনয়ের জন্যে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন পুনম পাণ্ডে। ভিরু কে পরিচালিত এই ছবির মহরত অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন পুরনম। এ সময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, তেলেগু ছবিতে নিজেকে ভিন্ন ভাবে মেলে ধরতে চান। এজন্য তেলেগও নারীদের মতো পোশাক পড়াও শিখছেন।
‘মালিনী অ্যান্ড কোং’ ছবিতে একটি আইটেম গানও থাকছে। যেখানে হলুদ রঙের শাড়ি পড়ে পুনম নাচবেন।

৮৫ লক্ষ টাকার সঙ্গী কিম


মাত্র ৮৫ লক্ষ টাকা খরচ করলেই কি এক রাতের জন্য কিম আপনার। ওই ২৪ ঘণ্টার প্রতিটি অণু সেকেন্ড মুহূর্তগুলো মধুর হয়ে উঠবে কারণ আপনার সঙ্গী তখন কিম। বিষয়টা কি আদৌ এতটা সোজা। তা নয়। কিম কিন্তু এতটাও ‘পাবলিক’ কিংবা সহজলভ্য নন।
আপনারা তো জানেন এই সপ্তাহের শেষের দিকেই বিগ বসের ঘরে বিগ এন্ট্রি ঘটতে চলেছে কিম সুন্দরীর। কিমের আগমন যে শোয়ের টিআরপি অনেকটাই বাড়িয়ে তুলবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু এই টিআরপি’ র খাতিরে কর্তৃপক্ষের ব্যয় করতে হচ্ছে ৮৫ লক্ষ টাকা।
বিগ বসের ঘরে মাত্র এক দিন থাকবেন কিম। সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত দেহরক্ষী, মেকআপ আর্টিস্ট, তাঁর বোন কোর্টনি কিংবা ক্লোয়িসহ বিরাট বাহিনী। এইসব খরচ বাবদ শোয়ে আসার জন্য কিম ৮৫ লক্ষ দাবি করেছেন। বলাই বাহুল্য সে দাবি মেনেও নেওয়া হয়েছে।
এ যাবৎ বিগ বসে বহু অতিথি এসেছেন এবং তাঁরা মোটা অঙ্কের পারিশ্রমিকও নিয়েছেন। কিন্তু কেউই কিমের মতো এতটা চেয়ে বসেননি। অবশ্য একথাও ঠিক যে তারা কিমের মতো আন্তর্জাতিক তারকা কিংবা বিতর্কিত কোনওটাই নন।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই কিম একটি আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ম্যাগাজিনের জন্য সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে ফটোশুট করেছিলেন। যদিও এটাই প্রথম নয়।

বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানের নামের তালিকা

আমরা সবাই কম-বেশি ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু অনেকে আবার ইচ্ছা থাকা শর্তেও নিজের জেলার দর্শনীয় স্থানে যেতে পারেন না এমনকি নামও জানেন না! তাদের জন্য খুব সংক্ষিপ্ত করে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলার দর্শনীয় স্থানের তালিকা দেওয়া হলো। ঘুরতে যাওয়া না হোক, নামগুলোতো জানা হলো। দেখুন আপনার জেলায় কোন কোন দর্শনীয় স্থান রয়েছে ? ভালো লাগলে মন্তব্য করবেন আর কোন নাম বাদ পরলে তা মন্তব্যের ঘরে সংযুক্ত করার অনুরোধ রইলো। পরে আমি তা এডিট করে মূল পোস্টে সংযুক্ত করে দিবো। সবাই ভালো থাকবেন।
Golden Mondir

রাজশাহী বিভাগ

বগুড়া

মহাস্থানগড়, ভাসু-বিহার, গোকুল মেধ, শাহ্ সুলতান বলখি মাহী সাওয়ারের মাজার, ভবানীপুর শিবমন্দির, ভবানী মন্দির, খেড়ুয়া মসজিদ, মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম, গ্রায়েন বাঁধ, ওয়ান্ডারল্যান্ড, মহাস্থান প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ

ছোট সোনা মসজিদ, বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের সমাধি, দারসবাড়ী মসজিদ ও মাদ্রাসা, দারসবাড়ী মসজিদের প্রস্তরলিপি, খঞ্জনদীঘির মসজিদ, ধনাইচকের মসজিদ, চামচিকা মসজিদ, তিন গম্বুজ মসজিদ ও তাহখানা, তাহখানা কমপ্লেক্স, শাহ্ নেয়ামতউল্লাহ (রহ.) মাজার, শাহ নেয়ামতউল্লাহর সমাধি, কোতোয়ালি দরওয়াজা, দাফেউল বালা, বালিয়াদীঘি, খঞ্জনদীঘি, কানসাটের জমিদারবাড়ি, তরতীপুর, চাঁপাই জামে মসজিদ, মহারাজপুর জামে মসজিদ, মাঝপাড়া জামে মসজিদ, হজরত বুলন শাহর (রহ.) মাজার, সর্ববৃহৎ দুর্গাপূজা, মহারাজপুর মঞ্চ, বারঘরিয়া মঞ্চ, জোড়া মঠ।

জয়পুরহাট

আছরাঙ্গা দীঘি, নান্দাইল দীঘি, লকমা রাজবাড়ি, পাথরঘাটা নিমাই পীরের মাজার, গোপীনাথপুর মন্দির, দুওয়ানী ঘাট, বারশিবালয় মন্দির, হিন্দা-কসবা শাহী জামে মসজিদ, পাগলা দেওয়ান বধ্যভূমি, কড়ই কাদিপুর বধ্যভূমি, সেভেনথ ডে অ্যাডভেন্টিস মারানাথা সেমিনার খনজনপুর খ্রিস্টান মিশনারি স্মৃতিস্তম্ভ-৭১, শিশু উদ্যান।

পাবনা

ভাঁড়ারা শাহী মসজিদ, জোড়বাংলার মন্দির, তাড়াশ বিল্ডিং, পাবনা ক্যাডেট কলেজ, প্রশান্তি ভুবন বিনোদন পার্ক, অনুকূল ঠাকুর টেম্পল, পাবনা মানসিক হাসপাতাল, সমন্বিত লাগসই কৃষি প্রযুক্তি জাদুঘর, চাটমোহর শাহী মসজিদ, সমাজ শাহী মসজিদ, হান্ডিয়াল জগন্নাথ মন্দির, হরিপুর জমিদারবাড়ি পুকুর, মথুরাপুর মিশন, চলনবিলের সূর্যাস্ত, বড়াল ব্রিজ রেলসেতু, বৃদ্ধমরিচ শাহী মসজিদ, জমিদার রানীর পুকুরঘাট, শেখ শাহ্? ফরিদ (রহ.) মসজিদ, লর্ড হার্ডিঞ্জ রেল সেতু, লালন শাহ সেতু, ঈশ্বরদী রেলজংশন, ঈশ্বরদী ইপিজেড, ঈশ্বরদী বিমানবন্দর, কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, শহীদনগর স্মৃতিস্তম্ভ, বেঙ্গল মিট, সুজানগর আজিম চৌধুরীর জমিদারবাড়ি, গাজনার বিল, হজরত মাহতাব উদ্দিন শাহ আউলিয়ার মাজার, তাঁতীবন্দ জমিদারবাড়ি, নাজিরগঞ্জ ফেরিঘাট, কৈটোলা নিষ্কাশন পাম্প হাউস, বেড়া পাম্প হাউস ও স্লুইসগেট, হুরাসাগর নদীর তীরে বেড়া পোর্ট।

নওগাঁ

কুশুম্বা মসজিদ, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার, পতিসর রবীন্দ্র কাচারিবাড়ি, দিব্যক জয়সত্মম্ভ, মাহি সমেত্মাষ, বলিহার রাজবাড়ি, আলতাদীঘি, জগদলবাড়ি, হলুদবিহার, দুবলহাটি জমিদারবাড়ি।

নাটোর

উত্তরা গণভবন, রানী ভবানী রাজবাড়ি, লুর্দের রানী ধর্মপল্লী, বোর্নি মারিয়াবাদ ধর্মপল্লী।

রাজশাহী

হজরত শাহ মখদুম রূপোষের (রহ.) দরগা, পুঠিয়া রাজবাড়ি, পুঠিয়া বড় আহ্নিক মন্দির, পুঠিয়া বড় শিবমন্দির, পুঠিয়া দোলমন্দির, পুঠিয়া গোবিন্দ মন্দির, বাঘা মসজিদ, দুই গম্বুজবিশিষ্ট কিসমত মাড়িয়া মসজিদ, এক গম্বুজবিশিষ্ট রুইপাড়া (দুর্গাপুর) জামে মসজিদ, বাগধানী মসজিদ (পবা), তিন গম্বুজবিশিষ্ট ভাগনা (তানোর) জামে মসজিদ, হজরত শাহ্ সুলতান (র.)-এর মাজার, চতুর্দশ শতাব্দী), দেওপাড়া প্রশস্তি, বড়কুঠি (অষ্টাদশ শতাব্দী), তালোন্দ শিব মন্দির, রাজশাহী বড়কুঠি, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, রাজশাহী কলেজ, বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমী, রাজশাহী।

সিরাজগঞ্জ

বঙ্গবন্ধু যমুনা বহুমুখী সেতু, মখদুম শাহের মাজার, রবীন্দ্র কাচারিবাড়ি, চলনবিল, যাদব চক্রবর্তী নিবাস, ইলিয়ট ব্রিজ, শাহজাদপুর মসজিদ, জয়সাগর দীঘি, নবরত্ন মন্দির, ছয়আনি পাড়া দুই গম্বুজ মসজিদ, ভিক্টোরিয়া স্কুল, হার্ড পয়েন্ট, ইকো পার্ক, মিল্কভিটা, রাউতারা বাঁধ ও স্লুইসগেট, বাঘাবাড়ি নদীবন্দর।

রংপুর বিভাগ

দিনাজপুর

দিনাজপুর রাজবাড়ি, চেহেলগাজি মসজিদ ও মাজার, কান্তজিউর মন্দির, ঘোডাঘাট দুর্গ, সীতাকোট বিহার, সুরা মসজিদ, নয়াবাদ মসজিদ, রামসাগর, স্বপ্নপুরী, স্টেশন ক্লাব, কালেক্টরেট ভবন, সার্কিট হাউস ও জুলুমসাগর, দিনাজপুর ভবন, সিংড়া ফরেস্ট, হিলি স্থলবন্দর, বিরল স্থলবন্দর।

গাইবান্ধা

বর্ধনকুঠি, নলডাঙ্গার জমিদারবাড়ি, বামনডাঙ্গার জমিদারবাড়ি, ভতরখালীর কাষ্ঠ কালী, রাজা বিরাট, ভবানীগঞ্জ পোস্ট অফিস ও বাগুড়িয়া তহশিল অফিস।

কুড়িগ্রাম

চান্দামারী মসজিদ, শাহী মসজিদ, চন্ডীমন্দির, দোলমঞ্চ মন্দির, ভেতরবন্দ জমিদারবাড়ি, পাঙ্গা জমিদারবাড়ি ধ্বংসাবশেষ, সিন্দুরমতি দীঘি, চিলমারী বন্দর, শহীদ মিনার, স্বাধীনতার বিজয়স্তম্ভ, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিফলক, পাঙ্গা জমিদারবাড়ির কামান, বঙ্গ সোনাহাট ব্রিজ, মুন্সিবাড়ি।

লালমনিরহাট

তিন বিঘা করিডোর ও দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহল, তিস্তা ব্যারাজ ও অবসর রেস্ট হাউস, বুড়িমারী স্থলবন্দর, শেখ ফজলল করিমের বাড়ি ও কবর, তুষভান্ডার জমিদারবাড়ি, কাকিনা জমিদারবাড়ি, নিদাড়িয়া মসজিদ, হারানো মসজিদ, সিন্দুরমতি দীঘি, কালীবাড়ি মন্দির ও মসজিদ, বিমানঘাঁটি, তিস্তা রেলসেতু, হালা বটের তল, লালমনিরহাট জেলা জাদুঘর, দালাইলামা ছড়া সমন্বিত খামার প্রকল্প।

নীলফামারী

ধর্মপালের রাজবাড়ি, ময়নামতি দুর্গ, ভীমের মায়ের চুলা, হরিশচন্দ্রের পাঠ, সৈয়দপুরের চিনি মসজিদ, তিস্তা ব্যারাজ প্রকল্প, নীলফামারী জাদুঘর, কুন্দুপুকুর মাজার, দুন্দিবাড়ী স্লুইসগেট, বাসার গেট, স্মৃতি অম্লান।

পঞ্চগড়

ভিতরগড়, মহারাজার দীঘি, বদেশ্বরী মহাপীঠ মন্দির, সমতলভূমিতে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠিত চা-বাগান, মির্জাপুর শাহী মসজিদ, বার আউলিয়ার মাজার, গোলকধাম মন্দির, তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো, তেঁতুলিয়া পিকনিক কর্নার, বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট ও বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর, রকস্ মিউজিয়াম।

রংপুর

পায়রাবন্দ, তাজহাট জমিদারবাড়ি, কেরামতিয়া মসজিদ ও মাজার, ভিন্ন জগৎ, ঝাড়বিশলা।

ঠাকুরগাঁও

জামালপুর জমিদারবাড়ি জামে মসজিদ, বালিয়াডাঙ্গী সূর্যপুরী আমগাছ, ফান সিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক অ্যান্ড ট্যুরিজম লি., রাজভিটা, রাজা টংকনাথের রাজবাড়ি, হরিপুর রাজবাড়ি, জগদল রাজবাড়ি, প্রাচীন রাজধানীর চিহ্ন নেকমরদ, পীর শাহ নেকমরদের মাজার, মহালবাড়ি মসজিদ, শালবাড়ি মসজিদ ও ইমামবাড়া, সনগাঁ শাহী মসজিদ, ফতেহপুর মসজিদ, মেদিনীসাগর জামে মসজিদ, গেদুড়া মসজিদ, গোরক্ষনাথ মন্দির, কূপ ও শিলালিপি, হরিণমারী শিবমন্দির, হরিপুর রাজবাড়ি শিবমন্দির, গোবিন্দনগর মন্দির, ঢোলরহাট মন্দির, ভেমটিয়া শিবমন্দির, মালদুয়ার দুর্গ, গড়গ্রাম দুর্গ, বাংলা গড়, গড় ভবানীপুর, গড়খাঁড়ি, কোরমখান গড়, সাপটি বুরুজ, দীঘি।

সিলেট বিভাগ

হবিগঞ্জ

বিথঙ্গল আখড়া, বানিয়াচং প্রাচী রাজবাড়ির ধংসাবশেষ, বানিয়াচং পুরানবাগ মসজিদ, সাগরদীঘি, হব্যা গোমার দারা গুটি, নাগুড়া ফার্ম, সাতছড়ি রিজার্ভ ফরেস্ট, কালেঙ্গা রিজার্ভ ফরেস্ট, রাবারবাগান, ফরুটসভ্যালি, সিপাহসালার হজরত শাহ সৈয়দ নাসির উদ্দিনের (রহ.) মাজার, লালচান্দ চা-বাগান, দেউন্দি চা-বাগান, লস্করপুর চা-বাগান, চন্ডীছড়া চা-বাগান, চাকলাপুঞ্জি চা-বাগান, চান্দপুর চা-বাগান, নালুয়া চা-বাগান, আমু চা-বাগান, রেমা চা-বাগান, দারাগাঁও চা-বাগান, শ্রীবাড়ী চা-বাগান, পারকুল চা-বাগান, সাতছড়ি চা-বাগান।

মৌলভীবাজার

চা-বাগান, মাধবকুন্ড, মাধবকুন্ড ইকো পার্ক, বর্ষিজোড়া ইকো পার্ক, হজরত শাহ মোস্তফার (রহ.) মাজার, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ।
Tree Garden

সুনামগঞ্জ

টাঙ্গুগুয়ার হাওর, হাছনরাজা মিউজিয়াম, লাউড়ের গড়, ডলুরা শহীদদের সমাধিসৌধ, টেকেরঘাট চুনাপাথর খনি প্রকল্প। বাগবাড়ি টিলা , সেলবরষ জামে মসজিদ, সুখাইড় কালীবাড়ি মন্দির, কাহালা কালীবাড়ি, মহেষখলা কালীবাড়ি, তাহিরপুর উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নে হলহলিয়া গ্রামে রাজা বিজয় সিংহের বাসস্থানের ধ্বংসাশেষ।

সিলেট

জাফলং, ভোলাগঞ্জ, লালাখাল, তামাবিল, হাকালুকি হাওর, ক্বীন ব্রিজ, হজরত শাহজালাল (রহ.) ও শাহ পরানের (রহ.) মাজার, মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্যদেবের বাড়ি, হাছনরাজার মিউজিয়াম, মালনীছড়া চা-বাগান, এমএজি ওসমানী বিমানবন্দর, পর্যটন মোটেল, জাকারিয়া সিটি, ড্রিমল্যান্ড পার্ক, আলী আমজাদের ঘড়ি, জিতু মিয়ার বাড়ি, মণিপুরী রাজবাড়ি, মণিপুরী মিউজিয়াম, শাহী ঈদগাহ, ওসমানী শিশুপার্ক।

বরিশাল বিভাগ

বরগুনা

বিবিচিনি শাহী মসজিদ, সোনারচর, লালদিয়ার বন ও সমুদ্র সৈকত, হরিণঘাটা, রাখাইন এলাকা, বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ একাডেমি।

বরিশাল

দুর্গাসাগর, কালেক্টরেট ভবন, চাখার প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর, রামমোহনের সমাধি মন্দির, সুজাবাদের কেল্লা, সংগ্রাম কেল্লা, শারকলের দুর্গ, গির্জামহল্লা, বেলস পার্ক, এবাদুল্লা মসজিদ, কসাই মসজিদ, অক্সফোর্ড গির্জা, শংকর মঠ, মুকুন্দ দাসের কালীবাড়ি, ভাটিখানার জোড়া মসজিদ, অশ্বিনী কুমার টাউন হল, চরকিল্লা, এক গম্বুজ মসজিদ, সাড়ে তিন মণ ওজনের পিতলের মনসা।

ভোলা

চরকুকরিমুকরি, বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর, ওয়ান্ডার কিংডম, মনপুরা দ্বীপ।

ঝালকাঠি

সুজাবাদের কেল্লা, ঘোষাল রাজ বাড়ির ধ্বংসাবশেষ, নুরুল্লাপুর মঠ, সিভিল কোর্ট ভবন, সাতুরিয়া জমিদারবাড়ি, জীবনানন্দ দাশের মামাবাড়ি, কীর্তিপাশা জমিদারবাড়ি, গাবখান সেতু, ধানসিঁড়ি নদী, রূপসা খাল, নেছারাবাদ কমপ্লেক্স, পোনাবালিয়া মন্দির, সিদ্ধকাঠি জমিদারবাড়ি, নলছিটি পৌরভবন, মার্চেন্টস্ স্কুল, চায়না কবর, কামিনী রায়ের বাড়ি, কুলকাঠি মসজিদ, সুরিচোড়া জামে মসজিদ, শিবমন্দির, নাদোরের মসজিদ।

পটুয়াখালী

কুয়াকাটা বৌদ্ধবিহার, শ্রীরামপুর মিয়াবাড়ি মসজিদ, মিঠাপুকুর, কানাইবালাই দীঘি, কমলা রানীর দীঘি, সুলতান ফকিরের মাজার, নুরাইনপুর রাজবাড়ি, শাহী মসজিদ।

পিরোজপুর

রায়েরকাঠি জমিদারবাড়ি, মঠবাড়িয়ার সাপলেজা কুঠিবাড়ি, প্রাচীন মসজিদ, মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদ, শ্রীরামকাঠি প্রণব মঠ সেবাশ্রম, গোপালকৃষ্ণ টাউন ক্লাব, শেরেবাংলা পাবলিক লাইব্রেরি, মাঝের চর মঠবাড়িয়া, পাড়েরহাট জমিদারবাড়ি, বলেশ্বরঘাট শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ।

চট্টগ্রাম বিভাগ

বান্দরবান

মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র, নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স, চিম্বুক, শৈলপ্রপাত, বগালেক, স্বর্ণমন্দির, কেওক্রাডং, নীলগিরি, প্রান্তিক লেক, ঋজুক জলপ্রপাত, মিরিঞ্জা কমপ্লেক্স।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

কালভৈরব, সৌধ হীরণ্ময়, হাতিরপুল, কেল্লা শহীদ মাজার, গঙ্গাসাগর দীঘি, উলচাপাড়া মসজিদ, কাজী মাহমুদ শাহ (রহ.) মাজার, ছতুরা শরীফ, নাটঘর মন্দির, বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির।

চাঁদপুর

শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দির, মনসামুড়া, দোয়াটি, সাহারপাড়ের দীঘি, উজানীতে বেহুলার পাটা, তুলাতলি মঠ, সাহেবগঞ্জ নীলকুঠি, লোহাগড় মঠ, রূপসা জমিদারবাড়ি, হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ, হজরত মাদ্দা খাঁ (রহ.) মসজিদ, বলাখাল জমিদারবাড়ি, নাসিরকোর্ট শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সমাধিস্থল, নাগরাজাদের বাড়ি, মঠ ও দীঘি, মঠ, নাওড়া, শাহরাস্তির (রহ.) মাজার, তিন গম্বুজ মসজিদ ও প্রাচীন কবর।

চট্টগ্রাম

ফয়স লেক, চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা, চট্টগ্রাম শিশুপার্ক, জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর, আগ্রাবাদ, বাটালি হিল, ডিসি অফিস (পরীর পাহাড়), কোর্ট বিল্ডিং, ওয়ার সিমেট্রি (কমনওয়েলথ যুদ্ধসমাধি), ডিসি হিল, কদম মোবারক মসজিদ, শাহ্ আমানতের (রহ.) দরগা, বদর আউলিয়ার (রহ.) দরগা, বায়েজিদ বোস্তামির (রহ.) মাজার, শেখ ফরিদের চশমা, ওলি খাঁর মসজিদ, আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ, হামজার মসজিদ, হামজারবাগ, পাথরঘাটা রোমান ক্যাথলিক গির্জা, চট্টগ্রাম বৌদ্ধবিহার, নন্দনকানন, কৈবল্যধাম, চন্দ্রনাথ পাহাড় ও মন্দির, সীতাকুন্ড, বাঁশখালী ইকোপার্ক, সীতাকুন্ড ইকোপার্ক।

কুমিল্লা

শালবন বিহার ও প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের সমাধিক্ষেত্র ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বার্ড) শাহ সুজা মসজিদ, জগন্নাথ মন্দির, ধর্মসাগর, বৌদ্ধবিহারের ধ্বংসাবশেষ, রূপবানমুড়া ও কুটিলামুড়া, বার্ডসংলগ্ন জোড়কানন দীঘি, জগন্নাথ দীঘি, বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন, শ্রী শ্রী রামঠাকুরের আশ্রম, রামমালা পাঠাগার ও নাটমন্দির, লাকসাম রোড, নবাব ফয়জুন্নেছার বাড়ি, সঙ্গীতজ্ঞ শচীনদেব বর্মণের বাড়ি, রাজেশপুর বন বিভাগের পিকনিক স্পট, গোমতি নদী, পুরাতন অভয়াশ্রম (কেটিসিসিএ লি.), বাখরাবাদ গ্যাস ফিল্ড, কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম স্ত্রী বেগম নার্গিসের বাড়ি, নবাব ফয়জুন্নেছার পৈতৃক বাড়ি।

কক্সবাজার

সমুদ্র সৈকত, হিমছড়ি, অগে্গ্মধা ক্যাং, আদিনাথ মন্দির, সোনাদিয়া দ্বীপ, রামকোর্ট, লামারপাড়া ক্যাং, ইনানী, প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন, মাথিনের কূপ, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক।

ফেনী

সোনাগাজী মুহুরি সেচ প্রকল্প, পাগলা মিয়ার মাজার, শিলুয়ার শীল পাথর, রাজাঝির দীঘি, মোহাম্মদ আলী চৌধুরী মসজিদ ও বাসভবন, চাঁদগাজী মসজিদ, ফেনী সরকারি কলেজ ভবন, মহিপালের বিজয় সিংহ দীঘি।

খাগড়াছড়ি

আলুটিলা, আলুটিলার সুড়ঙ্গ বা রহস্যময় গুহা, দেবতার পুকুর, ভগবানটিলা, দুই টিলা ও তিন টিলা, আলুটিলার ঝরনা, পর্যটন মোটেল, খাগড়াছড়ি, পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, মহালছড়ি হ্রদ, শতায়ু বটগাছ।

লক্ষ্মীপুর

দালালবাজার জমিদারবাড়ি, কামানখোলা জমিদারবাড়ি, তিতা খাঁ জামে মসজিদ, জিনের মসজিদ, খোয়া সাগর দীঘি, মটকা মসজিদ।

নোয়াখালী

পাবলিক লাইব্রেরি, গান্ধী আশ্রম, বজরা শাহী জামে মসজিদ, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোঃ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর, নিঝুম দ্বীপ।

রাঙ্গামাটি

কর্ণফুলী হ্রদ, পর্যটন মোটেল ও ঝুলন্ত সেতু, সুবলং ঝরনা, উপজাতীয় জাদুঘর, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান, জেলা প্রশাসক বাংলো, জেলা প্রশাসক এলএইচ নিবলেটের সমাধি।

ঢাকা বিভাগ

ঢাকা

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর, আহছান মঞ্জিল, বায়তুল মোকাররম মসজিদ, রাস্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মা/মেঘনা, ঢাকেশ্বরী মন্দির, কাজী নজরুল ইসলামের মাজার, বিমানবন্দর, সোনারগাঁও, বিজয় সরণি ফোয়ারা, বসুন্ধরা সিটি, বাকল্যান্ড বাঁধ, বলধা গার্ডেন, অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্য, জাতীয় ঈদগাহ ময়দান, শাহআলী বোগদাদির মাজার, ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন, জাতীয় জাদুঘর, ক্রিসেন্ট লেক, শিশুপার্ক, বাংলাদেশ-জাপান মৈত্রী সেতু-১, বাংলাদেশ-জাপান মৈত্রী সেতু-২, বাংলাদেশ-জাপান সেতু, বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, হোটেল সোনারগাঁও, কবিভবন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, শাহী মসজিদ, জয়কালী মন্দির, আসাদ গেট, বড় কাটারা, শাপলা চত্বর ফোয়ারা, ঢাকা শহররক্ষা বাঁধ, স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্য, পল্টন ময়দান, অস্ত্র তৈরির কারখানা, শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তন, লোকশিল্প জাদুঘর, গুলশান লেক, ওসমানী উদ্যান, গণভবন, জাতীয় সংসদ ভবন, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়াম, হোটেল শেরাটন, বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন, ধানমন্ডি ঈদগাহ, কমলাপুর বৌদ্ধবিহার- কমলাপুর, সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল, ঢাকা তোরণ, বাংলা একাডেমী গ্রন্থাগার, ছোট কাটারা-চকবাজারের দক্ষিণে, কদম ফোয়ারা, বিমাবন্দর রক্ষাবাঁধ, জাগ্রত মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর্য, স্বাধীনতা জাতীয় স্কোয়ার, মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি, বাংলাদেশ বিজ্ঞান জাদুঘর, রমনা লেক-রমনা পার্ক, যমুনা ভবন, তিন নেতার স্মৃতিসৌধ, মিরপুর স্টেডিয়াম, হোটেল পূর্বাণী-মতিঝিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, গুলিস্তান পার্ক, বিনত বিবির মসজিদ, শাক্যমুনি বৌদ্ধবিহার, খ্রিস্টান কবরস্থান, বিমানবাহিনীর সদর দফতর গেট, আওরঙ্গবাদ দুর্গ-লালবাগ, সার্ক ফোয়ারা, দুরন্ত ভাস্কর্য-শিশু একাডেমী, বিশ্ব ইজতেমা ময়দান-টঙ্গী, ধানমন্ডি লেক-ধানমন্ডি, বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ, প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়, চক মসজিদ, গুরুদুয়ারা নানক শাহী, হোসনি দালান, বলাকা ভাস্কর্য, মহানগর নাট্যমঞ্চ, সামরিক জাদুঘর, রাজারবাগ শহীদ স্মৃতিসৌধ, শিখা অনির্বাণ, সাত গম্বুজ মসজিদ, কাকরাইল চার্চ, দোয়েলচত্বর ভাস্কর্য, মহিলা সমিতি মঞ্চ, হাইকোর্ট ভবন, মহাকাশবিজ্ঞান ভবন, নভোথিয়েটার, তারা মসজিদ, লালবাগ দুর্গ, বাহাদুর শাহ পার্ক, পুলিশ মিউজিয়াম, বোটানিক্যাল গার্ডেন, জাতীয় আর্কাইভস, রাজউক, ফ্যান্টাসি কিংডম, নন্দন পার্ক, ওয়ান্ডারল্যান্ড, শিশুপার্ক, শ্যামলী শিশুমেলা।
lalbagh-fort

ফরিদপুর

গেরদা মসজিদ, পাতরাইল মসজিদ ও দীঘি, বাসদেব মন্দির, পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের বাড়ি ও কবরস্থান, নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট, জগদ্বন্ধু সুন্দরের আশ্রম, সাতৈর মসজিদ , ফাতেহাবাদ টাকশাল মথুরাপুর দেউল, বাইশ রশি জমিদার বাড়ি, জেলা জজ কোর্ট ভবন , ভাঙা মুন্সেফ কোর্ট ভবন, বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ জাদুঘর।

গাজীপুর

জাগ্রত চৌরঙ্গী, ছয়দানা দীঘি ও যুদ্ধক্ষেত্র, উনিশে স্মারক ভাস্কর্য, আনসার-ভিডিপি একাডেমী স্মারক ভাস্কর্য, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কর্নার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, রাজবাড়ি শ্মশান, শৈলাট , ইন্দ্রাকপুর, কপালেশ্বর, রাজা শিশুপালের রাজধানী, একডালা দুর্গ (প্রাচীন ও ধ্বংসপ্রাপ্ত), মীর জুমলার সেতু, সাকাশ্বর স্তম্ভ, বঙ্গতাজ তাজউদ্দিনের বাড়ি, বিজ্ঞানী মেঘনাথ সাহার বাড়ি, রবীন্দ্র স্মৃতিবিজড়িত কাওরাইদ বাংলো, ভাওয়াল রাজবাড়ি, বলধার জমিদারবাড়ি, পূবাইল জমিদারবাড়ি, বলিয়াদী জমিদারবাড়ি, কাশিমপুর জমিদারবাড়ি, দত্তপাড়া জমিদারবাড়ি, হায়দ্রাবাদ দীঘি, ভাওয়াল কলেজ দীঘি, রাহাপাড়া দীঘি, টেংরা দীঘি, তেলিহাটী দীঘি, সিঙ্গার দীঘি (পালরাজাদের রাজধানী নগরী), সিঙ্গার দীঘি, কাউছি টিহর, কর্ণপুর দীঘি, চৌড়াদীঘি, মাওনা দীঘি, ঢোলসমুদ্র দীঘি ও পুরাকীর্তি, রাজবিলাসী দীঘি, কোটামুনির ডিবি ও পুকুর, মনই বিবি-রওশন বিবির দীঘি (চান্দরা), মকেশ্বর বিল, বিল বেলাই, উষ্ণোৎস, গঙ্গা (সরোবর) তীর্থক্ষেত্র, ভাওয়াল রাজশ্মশানেশ্বরী, টোক বাদশাহী মসজিদ, সমাধিক্ষেত্র (কবরস্থান), চৌড়া, কালীগঞ্জ সাকেশ্বর আশোকামলের বৌদ্ধস্তম্ভ (ধর্মরাজিকা), পানজোড়া গির্জা, ব্রাহ্মমন্দির, সমাধিক্ষেত্র, গুপ্ত পরিবার, সেন্ট নিকোলাস (চার্চ), বক্তারপুর, ঈশা খাঁর মাজার, তিমুলিয়া গির্জা।

গোপালগঞ্জ

বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ, চন্দ্রভর্ম ফোর্ট ( কোটাল দুর্গ), মুকসুদপুরের ঐতিহাসিক নিদর্শন, বহলতলী মসজিদ, ধর্মরায়ের বাড়ি, থানাপাড়া জামে মসজিদ, খাগাইল গায়েবি মসজিদ, কোর্ট মসজিদ, সেন্ট মথুরানাথ এজি চার্চ, সর্বজনীন কালীমন্দির, বিলরুট ক্যানেল, আড়পাড়া মুন্সীবাড়ি, শুকদেবের আশ্রম, খানার পাড় দীঘি, উলপুর জমিদারবাড়ি, ’৭১-এর বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ (স্মৃতিস্তম্ভ)।

জামালপুর

হজরত শাহ জামালের (রহ.) মাজার, হজরত শাহ কামালের (রহ.) মাজার, পাঁচ গম্বুজবিশিষ্ট রসপাল জামে মসজিদ (উনবিংশ শতাব্দী), নরপাড়া দুর্গ (ষোড়শ শতাব্দী), গান্ধী আশ্রম, দয়াময়ী মন্দির, দেওয়ানগঞ্জের সুগার মিলস, লাউচাপড়া পিকনিক স্পট।

কিশোরগঞ্জ

ঈশা খাঁর জঙ্গলবাড়ি, এগারসিন্ধুর দুর্গ, কবি চন্দ্রাবতীর শিবমন্দির, দিল্লির আখড়া, শোলাকিয়া ঈদগাহ, পাগলা মসজিদ, ভৈরব সেতু, হাওরাঞ্চল, সুকুমার রায়ের বাড়ি, জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ, দুর্জয় স্মৃতিভাস্কর্য।

মাদারীপুর

হজরত শাহ মাদারের দরগাহ, আলগী কাজিবাড়ি মসজিদ, রাজা রামমন্দির ঝাউদিগিরি, আউলিয়াপুর নীলকুঠি, মিঠাপুর জমিদারবাড়ি, প্রণব মঠ, বাজিতপুর, মঠের বাজার মঠ, খোয়াজপুর, খালিয়া শান্তি কেন্দ্র, পর্বতের বাগান, শকুনী লেক, সেনাপতির দীঘি।

মানিকগঞ্জ

বালিয়াটি প্রাসাদ, তেওতা জমিদারবাড়ি, তেওতা নবরত্ন মঠ, মানিকগঞ্জের মত্তের মঠ, রামকৃষ্ণ মিশন সেবাশ্রম, শিব সিদ্ধেশ্বরী মন্দির, শ্রী শ্রী আনন্দময়ী কালীবাড়ি, গৌরাঙ্গ মঠ, নারায়ণ সাধুর আশ্রম, মাচাইন গ্রামের ঐতিহাসিক মাজার ও পুরনো মসজিদ, বাঠইমুড়ি মাজার।

মুন্সীগঞ্জ

বল্লাল সেনের দীঘি, হরিশ্চন্দ্র রাজার দীঘি, রাজা শ্রীনাথের বাড়ি, রামপাল দীঘি, কোদাল ধোয়া দীঘি, শ্রীনগরের শ্যামসিদ্ধির মঠ, সোনারংয়ের জোড়া মঠ, হাসারার দরগাহ, ভাগ্যকূল রাজবাড়ি, রাঢ়ীখালে জগদীশচন্দ্র বসুর বাড়ি, কুসুমপুরে তালুকদার বাড়ি মসজিদ, তাজপুর মসজিদ, পাথরঘাটা মসজিদ, কাজীশাহ মসজিদ, পোলঘাটার ব্রিজ, পাঁচ পীরের দরগাহ, সুখবাসপুর দীঘি, শিকদার সাহেবের মাজার, বার আউলিয়ার মাজার, শহীদ বাবা আদমের মসজিদ, ইদ্রাকপুর কেল্লা, অতীশ দীপঙ্করের পন্ডিতভিটা, হরগঙ্গা কলেজ গ্রন্থাগারে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আশুতোষ গাঙ্গুলীর আবক্ষ মার্বেল মূর্তি।

ময়মনসিংহ

শশী লজ, গৌরীপুর লজ, আলেকজান্ডার ক্যাসেল, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা, স্বাধীনতাস্তম্ভ, ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী পার্ক, ময়মনসিংহ জাদুঘর, বোটানিক্যাল গার্ডেন, নজরুল স্মৃতি কেন্দ্র, মুক্তাগাছা জমিদারবাড়ি, মহারাজ সূর্যকান্তের বাড়ি, গৌরীপুর রাজবাড়ি, বীরাঙ্গনা সখিনার মাজার, রামগোপাল জমিদারবাড়ি, ফুলবাড়িয়া অর্কিড বাগান, চীনা মাটির টিলা, আবদুল জববার স্মৃতি জাদুঘর, কুমিরের খামার, তেপান্তর ফিল্ম সিটি।

নারায়ণগঞ্জ

লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন, হাজীগঞ্জে ঈশা খাঁর কেল্লা, কদমরসুল দরগাহ, পাঁচ পীরের দরগাহ, ইপিজেড আদমজী, মেরিন একাডেমী, লাঙ্গলবন্দ, সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের সমাধি, সোনাকান্দা দুর্গ, সালেহ বাবার মাজার, গোয়ালদী মসজিদ, সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহের এক গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ, পাগলা ব্রিজ, বন্দর শাহী মসজিদ, মেরী এন্ডারসন (ভাসমান রেস্তোরাঁ), বিবি মরিয়মের মাজার, রাসেল পার্ক, জিন্দাপার্ক।

নরসিংদী

উয়ারী বটেশ্বর, বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান জাদুঘর, সোনাইমুড়ি টেক, আশ্রাবপুর মসজিদ, ইরানি মাজার, দেওয়ান শরীফ মসজিদ, গিরিশ চন্দ্র সেনের বাস্ত্তভিটা।

নেত্রকোনা

উপজাতীয় কালচারাল একাডেমী, বিজয়পুর পাহাড়ে চিনামাটির নৈসর্গিক দৃশ্য, রানীখং মিশন, টংক শহীদ স্মৃতিসৌধ, রানীমাতা রাশমণি স্মৃতিসৌধ, কমলা রানী দীঘির ইতিহাস, নইদ্যা ঠাকুরের (নদের চাঁদ) লোক-কাহিনী, সাত শহীদের মাজার, হজরত শাহ সুলতান কমরউদ্দিন রুমির (রহ.) মাজার, রোয়াইলবাড়ি কেন্দুয়া।

রাজবাড়ী

চাঁদ সওদাগরের ঢিবি (মনসামঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র চাঁদ সওদাগরের স্মৃতিচিহ্ন), মথুরাপুর প্রাচীন দেউল, শাহ পাহলোয়ানের মাজার, দাদ্শী মাজার, জামাই পাগলের মাজার, নলিয়া জোডা বাংলা মন্দির, সমাধিনগর মঠ (অনাদি আশ্রম), রথখোলা সানমঞ্চ, নীলকুঠি, মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি কেন্দ্র, দৌলতদিয়া ঘাট।

শরীয়তপুর

মগর, মহিষারের দীঘি, রাজনগর, কুরাশি, বুড়ির হাটের মসজিদ, হাটুরিয়া জমিদারবাড়ি, রুদ্রকর মঠ, রাম সাধুর আশ্রম, জমিদারবাড়ি, মানসিংহের বাড়ি, শিবলিঙ্গ, সুরেশ্বর দরবার, পন্ডিতসার, ধানুকার মনসাবাড়ি।

শেরপুর

গড় জরিপার দুর্গ , দরবেশ জরিপ শাহের মাজার, বারদুয়ারী মসজিদ, হযরত শাহ কামালের মাজার, শের আলী গাজীর মাজার, কসবার মুগল মসজিদ, ঘাঘরা লস্কর বাড়ী মসজিদ, মাইসাহেবা মসজিদ, নয়আনী জমিদারের নাট মন্দির, আড়াই আনী জমিদার বাড়ি, পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি, গজনী অবকাশ কেন্দ্র।

টাঙ্গাইল

আতিয়া মসজিদ, শাহ্ আদম কাশ্মিরির মাজার, পরীর দালান, খামারপাড়া মসজিদ ও মাজার, ঝরোকা, সাগরদীঘি, গুপ্তবৃন্দাবন, পাকুটিয়া আশ্রম, ভারতেশ্বরী হোমস, মহেড়া জমিদারবাড়ি/পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ, পাকুল্লা মসজিদ, কুমুদিনী নার্সিং স্কুল/কলেজ, নাগরপুর জমিদারবাড়ি, পুন্ডরীকাক্ষ হাসপাতাল, উপেন্দ্র সরোব, গয়হাটার মঠ, তেবাড়িয়া জামে মসজিদ, পাকুটিয়া জমিদারবাড়ি, বঙ্গবন্ধু সেতু, এলেঙ্গা রিসোর্ট, যমুনা রিসোর্ট, কাদিমহামজানি মসজিদ, ঐতিহ্যবাহী পোড়াবাড়ি, সন্তোষ, করটিয়া সা’দত কলেজ, কুমুদিনী সরকারি কলেজ, বিন্দুবাসিনী বিদ্যালয়, মধুপুর জাতীয় উদ্যান, দোখলা ভিআইপ রেস্ট হাউস, পীরগাছা রাবারবাগান, ভূঞাপুরের নীলকুঠি, শিয়ালকোল বন্দর, ধনবাড়ি মসজিদ ও নবাব প্যালেস, নথখোলা স্মৃতিসৌধ, বাসুলিয়া, রায়বাড়ী, কোকিলা পাবর স্মৃতিসৌধ, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ।

খুলনা বিভাগ

বাগেরহাট

ষাট গম্বুজ মসজিদ, খানজাহান আলীর (রহ.) মাজার, সিঙ্গাইর মসজিদ, বিবি বেগনী মসজিদ, চুনখোলা মসজিদ, পীর আলী মুহাম্মদ তাহেরের সমাধি, এক গম্বুজ মসজিদ, নয় গম্বুজ মসজিদ, সাবেক ডাঙ্গা পুরাকীর্তি, রণবিজয়পুর মসজিদ, জিন্দাপীর মসজিদ, রেজা খোদা মসজিদ, খানজাহানের বসতভিটা, ঢিবি, কোদলা মঠ, ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী শহীদ কৃষক রহিমুল্লাহর বাড়ি, মোরেলের স্মৃতিসৌধ, ১৮৬৩ সালে তৎকালীন এসডিও মংলা পোর্ট, চিলা চার্চ, কবি রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহর সমাধি, প্রফুল্ল ঘোষের বসতবাড়ি, নীলসরোবর, জমিদার ক্ষিতিষ চন্দ্রের বসতবাড়ির ধ্বংসাবশেষ, শাহ আউলিয়াবাগ মাজার, হজরত খানজাহান আলীর (রহ.) সহচর পীর শাহ আউলিয়ার মাজার, নাটমন্দির, রামজয় দত্তের কাছারিবাড়ি। ব্রিটিশ সেনাদের পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। কৃষ্ণমূর্তি, গোপাল জিউর মন্দির, লাউপালা, যাত্রাপুর, দুবলার চর, কটকা, কচিখালি, সুন্দরবন।

চুয়াডাঙ্গা

ঘোলদাড়ি জামে মসজিদ, তিয়রবিলা বাদশাহী মসজিদ, আলমডাঙ্গা রেলস্টেশন, হজরত খাজা মালিক উল গাউসের (রহ.) মাজার (গড়াইটুপি অমরাবতী মেলা), দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোং লি., দর্শনা রেলস্টেশন, দর্শনা শুল্ক স্টেশন, দর্শনা ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস চেকপোস্ট, নাটুদহ আটকবর, নাটুদহ, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ, চারুলিয়া, কার্পাসডাঙ্গা, তালসারি, দত্তনগর কৃষি খামার, ধোপাখালী মুক্তিযোদ্ধা কবরস্থান, কাশিপুর জমিদারবাড়ি, ধোপাখালী শাহী মসজিদ।

যশোর

হাজী মুহাম্মদ মহসিনের ইমামবাড়ী, মীর্জানগর হাম্মামখানা, ভরত ভায়না মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি, ভাতভিটা, সীতারাম রায়ের দোলমঞ্চ, গাজী-কালু-চম্পাবতীর কবর, বাঘানায়ে খোদা মসজিদ, পাঠাগার মসজিদ, মনোহর মসজিদ, শেখপুরা জামে মসজিদ, শুভরাঢ়া মসজিদ, মীর্জানগর মসজিদ, ঘোপের মসজিদ, শুক্কুর মল্লিকের মসজিদ, নুনগোলা মসজিদ, কায়েমকোলা মসজিদ, বালিয়াডাঙ্গা সর্বজনীন পূজামন্দির, দশ মহাবিদ্যামন্দির, অভয়নগর মন্দির, পঞ্চরত্ন মন্দির, ভুবনেশ্বরী দেবীর মন্দির, রায়গ্রাম জোড়বাংলা মন্দির, লক্ষ্মীনারায়ণের মন্দির, মুড়লি শিবমন্দির, জোড়বাংলার দশভুজার মন্দির, চড়ো শিবমন্দির।

ঝিনাইদহ

নলডাঙ্গা মন্দির, মিয়ার দালান, কেপি বসুর বাড়ি, গোড়ার মসজিদ, মিয়ার দালান, গলাকাটা মসজিদ, জোড়বাংলা মসজিদ, সাতগাছিয়া মসজিদ, জাহাজঘাটা হাসিলবাগ গাজী-কালু-চম্পাবতীর মাজার, বলু দেওয়ানের বাজার, দত্তনগর কৃষি খামার, শৈলকুপা শাহী মসজিদ ও মাজার, শৈলকুপা রামগোপাল মন্দির, মরমি কবি পাঞ্জু শাহের মাজার, শৈলকুপা শাহী মসজিদ, কামান্না ২৭ শহীদের মাজার, সিরাজ সাঁইয়ের মাজার, ঢোলসমুদ্র দীঘি, মল্লিকপুরের এশিয়ার বৃহত্তম বটগাছ।

খুলনা

সুন্দরবন, রেলস্টেশনের কাছে মিস্টার চার্লির কুঠিবাড়ি, দক্ষিণডিহি, পিঠাভোগ, রাড়ুলী, সেনহাটি, বকুলতলা, শিরোমণি, বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধি সৌধ, চুকনগর, গল্লামারী, খানজাহান আলী কর্তৃক খননকৃত বড় দীঘি, মহিম দাশের বাড়ি, খলিশপুর সত্য আশ্রম।

কুষ্টিয়া

শিলাইদহ কুঠিবাড়ী, লালন শাহের মাজার, মীর মশাররফ হোসেনের বাস্ত্তভিটা, ঝাউদিয়ার শাহী মসজিদ, আড়-য়া পাড়ার নফর শাহের মাজার, কুমারখালী বাজারে দরবেশ সোনা বন্ধুর মাজার এবং সাফিয়ট গ্রামের জঙ্গলী শাহের মাজার, জর্জবাড়ী, মুহিষকুন্ডি নীলকুঠি, কালীদেবী মন্দির, মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ‘মুক্তবাংলা’।

মাগুরা

রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ, সুলতানী আমলে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা আঠারখাদা মঠবাড়ি, সিদ্ধেশ্বরী মঠ, ভাতের ভিটা পুরাকীর্তি, শ্রীপুর জমিদারবাড়ি, মোকাররম আলী (রহ.) দরগাহ, শত্রুজিৎপুর মদনমোহন মন্দির।

মেহেরপুর

মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ ও ঐতিহাসিক আম্রকানন, মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স, পৌর ঈদগাহ, মেহেরপুর পৌর কবরস্থান, মেহেরপুর পৌর হল, মেহেরপুর শহীদ স্মৃতিসৌধ, আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন, সিদ্ধেশ্বরী কালীমন্দির, আমঝুপি নীলকুঠি, ভাটপাড়ার নীলকুঠি, সাহারবাটি, ভবানন্দপুর মন্দির।

নড়াইল

সুলতান কমপ্লেক্স, বাধাঘাট, নিরিবিলি পিকনিক স্পট, অরুনিমা ইকো পার্ক, চিত্রা রিসোর্ট, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স।

সাতক্ষীরা


সুন্দরবন, মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত, যশোরেশ্বরী মন্দির, হরিচরণ রায়চৌধুরীর জমিদারবাড়ি ও জোড়া শিবমন্দির, যিশুর গির্জা, মোজাফফর গার্ডেন অ্যান্ড রিসোর্ট, মায়ের মন্দির, মায়ি চম্পার দরগা, জোড়া শিবমন্দির, শ্যামসুন্দর মন্দির, চেড়াঘাট কায়েম মসজিদ, তেঁতুলিয়া জামে মসজিদ, গুনাকরকাটি মাজার, বুধহাটার দ্বাদশ শিবকালী মন্দির, টাউন শ্রীপুর, দেবহাটা থানা, প্রবাজপুর মসজিদ, নলতা শরীফ।

Friday, November 14, 2014

বিএনপির অর্থ যোগানদাতা এক প্রভাবশালী নেতার সাথে আখি আলমগীরের সেক্স স্ক্যান্ডাল

akhi1

দেশের জনপ্রিয় দল বিএনপির রাজনৈতিক পরিক্রমায় আপাত ভাবে দেখা যাচ্ছে না সমালোচিত ব্যবসায়ী নেতা এম এইচ সেলিম (সিলভার সেলিম)কে।  শোনা যায়, জাতীয় নির্বাচন আসলেই তিনি রাজনীতিতে সোচ্চার হন। বাগেরহাট জেলার এই গডফাদার আঙ্গিকের রাজনীতিক ব্যক্তিজীবনেও খুব বেশী সুখী নন। এরই মধ্যে দেশের নায়িকা, গায়িকা, মডেল ও অভিনেত্রীদের সাথে প্রায়শই নানা ঘটনার জন্ম দিতে ভালবাসেন। গুলশান ক্লাবেও মাঝেমাঝে তাকে দেখতে পাওয়া যায়। এদিকে দেশের শীর্ষস্থানীয় চিত্রনায়ক আলমগীর কন্যা শিল্পী আখি আলমগীরের সঙ্গে লিভ টুগেদার করে আলোচিত হয়ে পড়েছেন এই সিলভার সেলিম।

জীবনে একের পর এক নারী আসলেও সুখ পান নি বিএনপির পৃষ্ঠপোষক পর্যায়ের নেতা এম এইচ সেলিম ওরফে ‘সিলভার সেলিম’। রাজধানীর গুলশানস্থ ‘সিলভার টাওয়ার’ এর মালিক সিলভার সেলিম আদম ব্যবসায় নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করালেও কোনো নারীকে জীবন সঙ্গী করতে সফল হতে পারেন নি। পোষাক পরিবর্তনের মতো অহরহ অসংখ্য ললনার সাথে লিভ টুগেদার করলেও তাঁর জীবনে কেও টেকেনি। ২০১১ সালে শিল্পী আখি আলমগীরের সঙ্গে দহরম মহরম এর গোড়াপত্তন করে সদ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে, আঁখি তাঁর স্বার্থ উদ্ধার নিশ্চিত করে সরে গেছে সিলভার সেলিমের জীবন থেকে। আঁখি এখন নিজের আগের ঘরের সন্তান নিয়ে রাজধানীর উত্তরায় বসবাস করছেন।

akhi2


বাগেরহাটের প্রত্যন্ত মেহেন্দীকুঞ্জের এক সময়ের হত দরিদ্র সেলিম এর মুলত উত্থান হয়  ১৯৯৮ সাল থেকে। বাগেরহাট জেলায় ১৯৭৮ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত টানা ১৮ বছর জেলা বিএনপির সভাপতির নেতৃত্ব দিতেন অ্যাডভোকেট মো. মোজাফ্ফর হোসেন। তিনি দল থেকে সরে দাঁড়ানোর পর জেলা বিএনপি নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় ১৯৯৮ সালে এম এ এইচ সেলিম বাগেরহাট জেলা বিএনপির হাল ধরেন।এ সময় আকস্মিক ভাবে তিনি বিএনপির দলীয় মনোনয়ন নিতেও সফল হন।

২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাট-২ আসন থেকে এম এ এইচ সেলিম বিপুল ভোটের ব্যবধানে শেখ হেলাল উদ্দিনকে পরাজিত করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১/১১ সরকারের সময় দুর্নীতির মামলায় তিনি কারাগারে যান।
সূত্রমতে, ১৯৫৫ সালের ১৩ মার্চ এম এইচ সেলিম জন্মগ্রহণ করেন।পিতা বেলায়েত হোসেন ছিলেন কৃষক। ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে এম পি হয়েই তিনি আদম ব্যবসার প্রসারে মনোযোগি হয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা মার্কেট থেকে তুলে ফেলেন। এর ধারাবাহিকতায় হাওয়া ভবনের সু নজরে এসে দলের পৃষ্ঠপোষক হয়ে যান। নিয়মিত দল কে মোটা অংকের চাঁদা দিয়ে তিনি তারেক রহমানের সু নজরে আসেন।এরপর ইতিহাস।নিজের ব্যবসার প্রসারের পাশাপাশি ‘চ্যানেল ওয়ান’ এর বড় অংশের শেয়ার হোল্ডার হন তিনি।

akhi3

১/১১ সরকারের মেয়াদে দুদক তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করলে তিনি কারাগারে যেতে বাধ্য হন। পরবর্তীতে জামিনে জেল থেকে মুক্তি পেলেও সরব রাজনীতিতে তাকে দেখা না গেলেও এখনো অব্দি দলের অন্যতম প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসাবে বহাল রয়েছেন। নিজের প্রথম স্ত্রী তাঁর জীবনে না থাকলেও এবং বড় বড় সন্তান সন্ততি থাকলেও অযুত নারী সঙ্গের পর সর্বশেষ তিনি প্রায় ২ বছরের অধিক জীবন কাটান আলোচিত সঙ্গীত শিল্পী চিত্র নায়ক আলমগীর তনয়া আঁখি আলমগীরের সঙ্গে।

তার জীবনে অসংখ্য নারী সরবরাহ কারীর সুত্র অনুযায়ী ‘বার্ডস আই’ দেখতে পায়, ২০১১ সালের প্রথম ভাগে আঁখি আলমগীরের সাথে প্রথমে এক রাতের জন্য কাটানোর তাগিদে দেখা হলেও আঁখি কে প্রায় ২ বছর নানান উপঢৌকনের পসার দিয়ে সিলভার সেলিম আটকিয়ে রাখেন।হালের শেষ খবর ২০১৩ সালের শেষার্ধে নগদ ১ কোটি টাকা ও একটি প্রিমিও গাড়ি উপহার হিসাবে নিয়ে আঁখিও তার জীবন থেকে সরে যান। যদিও প্রচার মাধ্যমে আঁখি স্বামী হিসাবে সে কেবল 'রুশো' নামক এক তরুনের কথা বলে এসেছে।