Saturday, November 22, 2014

ব্যাপকভাবে সমালোচিত “রঙ রসিয়া”র যৌনতার ভিডিও ফাঁস (ভিডিওসহ)



রণদীপ হুডা ও নন্দনা সেনের ছবি ‘রং রসিয়া’ নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা, বিতর্ক ইত্যাদি কোন কিছুই কম হচ্ছে না। বোল্ড দৃশ্যের জন্য প্রথম দিন থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল এই ছবি। আটকে গিয়েছে মুক্তি পাওয়া, এমনকি কোর্ট পর্যন্তও গড়িয়েছে বিষয়।
কিন্তু এরই মাঝে কোর্টের ঝামেলা আরও একটু বাড়াতেই যেন এই ছবির আনসেন্সরড একটি ভিডিও ফাঁস হয়ে গিয়েছে। এখন এই ভিডিও ইচ্ছা করে মার্কেটে ছাড়া হয়েছে জনপ্রিয়তা বাড়াতে নাকি কেউ শত্রুতা করে ছেড়েছে সেটা বোঝা না গেলেও, ভিডিও যে ঝড় তুলেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। ভিডিওটিতে রংয়ের সঙ্গে খেলতে দেখা গিয়েছে নন্দনা ও রণদীপকে, আছে যৌনতায় ভরা এমন কিছু দৃশ্য যেগুলো বাদ না দিলে সিনেমা কখনোই মুক্তি পেত না ভারতে।
এই ছবিতে রণদীপ হুডা রাজা রবি বর্মার চরিত্রে অভিনয় করছেন। নন্দনা সেন দেবদাসী সুগন্ধার চরিত্রে অভিনয় করেছন। জানা গেছে এই দৃশ্যটি ‘কাহে সাতায়ে’ গানের অংশ। যদিও ছবি থেকে বাদ পড়েছিল এই দৃশ্যটি।
এই ছবি দীর্ঘদিন ধরেই খোলামেলা দৃশ্যের জন্য আলোড়ন তৈরি করছে বলিউডে। রণদীপ ও নন্দনাও স্বীকার করেছেন যে এই ছবির জন্য তারা অনেক পরিশ্রম করেছেন। এই ছবির ট্রেলারও সাহসী দৃশ্যে ভরপুর। ‘রং রসিয়া’ ছবিটি পরিচালনা করেছেন কেতন মেহতা। দীর্ঘ ছয় বছর পর ছবিটি মুক্তি পেতে চলেছে।

সুইট হার্ট নেক লাইনের গাউনে আকর্ষণীয় নায়লা নাঈম (ভিডিও)



এর আগে কখনই একজন ডেন্টিস্টকে এভাবে নিজেকে মেলে ধরতে দেখা যায়নি। তাই তো তিনি মিডিয়ায় এতো আলোচিত এবং সমালোচিত। কথা হচ্ছে বাংলাদেশের জনপ্রিয় মডেল নায়লা নাঈমকে নিয়ে। বরাবরই খোলামেলা উপস্থাপনের কারণে ইতোমধ্যেই তিনি বিতর্কিত তারকার তকমা জড়িয়েছেন। তবে এই বিতর্কই তাকে করে তুলেছে জনপ্রিয়।
আকর্ষণীয় ফিগারের অধিকারিণী নায়লা নাঈম প্রতিদিনই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নতুন নতুন ছবি আপলোড করে ভক্তদের চমকে দেন। তবে খুব সম্প্রতি তিনি একটি ছবি আপলোড যা দেখার পর ভক্তরা মানতে নারাজ কেবল বিকিনিতেই আকর্ষণীয় এই নাইলা নাঈম।
naila 1
naila 2



















naila


সানি লিওন পুরুষদের মাথা খারাপ করার সুযোগ পাচ্ছেন যে কারণে



কারেনজিৎ কউর ভোহরা – এই নামে তাকে কেও চিনে না। তিনি সানি লিওন নামেই পরিচিত। ভারতীয় বংশদ্ভুত এই আমেরিকার নাগরিক ইতোমধ্যে কানাডা পাকিস্তান এবং ভারতের বৈদেশিক নাগরিক হিসাবে বিভিন্ন সময়ে জীবন পার করলেও আসল খ্যতিতে রয়েছেন যখন থেকে তিনি ভারতে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। একজন পর্ণ স্টার হিসাবে ক্যারিয়ার শুরু করে কিছুটা শরীরে পোষাক রেখে হিন্দি সিনেমায় অভিনয় শুরু করলে ভারতীয় উপমহাদেশে কিশোর- তরুন এবং যুবক পুরুষ দের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছিয়েছেন সানি লিওন। তারা অতীতের সানির নীল ছবি দেখে এখন সানি অভিনীত হালের হিন্দী ছবি গুলোর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ছে। সানি লিওনের জনপ্রিয়তা ঐ শারীরিক আকর্ষণের গন্ডিতে থাকা একটি বিশেষ শ্রেনীর নিকটই। এদিকে সানির ভারতে ফিল্ম সাম্রাজ্যে আসার নেপথ্যে দেশটির প্রভাবশালী রাজনৈতিক গোষ্ঠি এবং মাফিয়া গ্রুপের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ ধীরে ধীরে বের হয়ে আসবে বলে জানা গেছে।
s41-423x400
এদিকে সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া বেশ কটি হিন্দি সিনেমার নানা বিতর্কিত দৃশ্যে অভিনয় করা কে কেন্দ্র করে ভারতীয় নাগরিক কূল তীব্র প্রতিবাদ জানালেও কর্ণপাতে নেই ভারত সরকার। অভিভাবক পর্যায় হতে প্রায় প্রত্যহ বলা হচ্ছে, বাচ্চা ছেলেদের নষ্ট হওয়ার প্রধান কারণ সানি লিওন- কিন্তু প্রতিকার নেই।

এক নজরে সানি লিওন
(১) ১৯৮১ সালের ১৩ মে সারনিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁরা পিতা মাতার আদি নিবাস পাঞ্জাবে, কিন্তু বসবাস ছিল বিদেশে।

(২) ছোটবেলা থেকেই সানি নানা প্রকার খেলাধুলা করতে পছন্দ করতেন। প্রাই সময় রাস্তার ছেলেদের সাথে স্ট্রিট হকি খেলতে দেখা যেত ছোট সানি।
(৩) ইন্দো-কানাডিয়ান ও আমেরিকান এই সাবেক পর্ন তারকা একাধারে অভিনেত্রী, ব্যবসায়ী এবং মডেল। তিনি বিশ্বাস করেন দর্শকের মধ্যে পুরোপুরি জায়গা করে নিতে তার আরো কিছু সময় লাগবে। সানির আসল নাম কারেনজিৎ কউর ভোহরা। পর্দায় তিনি সানি লিওন নাম নিয়ে কাজ করেন।
(৪) বলিউডের এই আবেদনময়ী অভিনেত্রীর ছোটবেলা থেকেই পেডিয়াট্রিক নার্স হবার ইচ্ছা ছিল এবং সেই সংকল্পে পড়াশোনাও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু কোন এক অজানা কারণে এই অভিনেত্রী মাত্র ১৯ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্কদের সিনেমায় নাম লিখান।
Sunny-Leone-FHM

(৫)আলাদা রকমের দুর্বলতা। সামনে কিউই ফল থাকবে আর তা সানি খাবেন না এমনটা অসম্ভব। তবে ফলের পাশাপাশি এই তারকার দুর্বলতা রয়েছে ফাস্ট ফুডের প্রতি।

(৬)বিগ বস দিয়ে ভারতের মাটিতে রাখেন এই অভিনেত্রী এমন ধারনা করা হলেও বিগ বসে অংশগ্রহন করার পূর্বে বেশ কয়েকবার ভারতে সে ঘুরে যান সানি।
(৭) প্রাপ্ত বয়স্কদের সিনেমায় শুধুমাত্র অভিনয়ই করেননি পরিচালনা ছাড়াও প্রযোজনা করেন এই বিতর্কিত তারকা। তিনি ৪১ টি প্রাপ্ত বয়স্কদের সিনেমা পরিচালনা করেন এবং ৪২টিতে তিনি নিজে অভিনয় করেন।
(৮)প্লে-বয় এন্টারপ্রাইজের মার্কেটিং বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল এই বিতর্কিত তারকার।
(৯)’রাগিনী এমএমএস ২’ ছবিতে তিনি শুটিংয়ের ক্রুদের নিয়ে শুটিংয়ের জায়গা নির্বাচনে চষে বেড়িয়েছেন।
(১০)এই তারকা একটি ক্যাথলিক স্কুলে পড়েছেন। মাত্র ১১ বছর বয়সে তার প্রথম চুম্বনের অভিজ্ঞতা হয়।
(১১)সম্প্রতি ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সানি জানান তিনি নিজ হাতে তার বান্ধুবীর অনাগত সন্তানের জন্য কম্বল বানিয়েছেন।
(১২)পর্ন দুনিয়ার প্রবেশের আগে তিনি জিফি লুব নামের একটি জার্মান বেকারি এবং পরে ট্যাক্স সংক্রান্ত একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন।
(১৩)ভূতকে ভয় না করলেও পোকা-মাকড়ে দারুণ ভয় পান এই বিতর্কিত তারকা।
(১৪) মজার ব্যাপার হল মহেশ ভাটের ‘জিসম টু’র পূর্বে আরেকটি সিনেমার অফার পেয়েছিলেন এই অভিনেত্রী নাম ছিল ‘কালিয়ুগ’ ছবিতেও তাকে নিতে চেয়েছিলেন পরিচালক মহিত সুরি। কিন্তু তার জন্য এক মিলিয়ন ডলার ফি চাওয়ায় পিছু হটেন পরিচালক।
(১৫)তিন বছর প্রেম করার পর ড্যানিয়েলকে বিয়ে করেন সানি লিওন।
(১৬)বলিউডে আসার আগ দিয়ে ইউএসএ-তে ভারতীয় কমিউনিটি সানির প্রতি ঘৃণা পোষণ করে মেইল পাঠাতো। আবার এখন তারাই সানির বিষয়ে সন্তুষ্ট বলে মেইল করে জানিয়েছেন।
(১৭) সানি লিওনের আঙ্গুরের জুস খুবই প্রিয়।

(১৮) পোষা প্রাণীদের মধ্যে কুকুর তার খুবই প্রিয়।

(১৯) ২০০৫ সালে সানি সর্বপ্রথম এমটিভি অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে মেইনস্ট্রিমে আসেন।
(২০)তবে সানিকে দেখতে খুব পার্টি প্রিয় মনে হলেও প্রকৃত পক্ষে এই অভিনেত্রী পার্টির প্রতি রয়েছে বিতৃষ্ণা।
(২১)পুরুষদের জন্য প্রকাশিত বিখ্যাত ম্যাগাজিন ‘ম্যাক্সিম’ এর ২০১০ সালের জরিপে পর্ন ইন্ডাস্ট্রির টপ টুয়েলভ এর তালিকায় তার নাম চলে আসে।
indian-glamour
এদিকে সূত্রমতে, সানি লিওন ভারতের রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের শারীরিক ও অর্থনৈতিক পণ্য হয়েই আধিপত্যবাদী চরিত্রের নারী হয়ে পড়েছেন। এমন কি ইদানিং ভারতের সাধারণ পুরুষদের জন্য তিনি নিজে কতটুকু আকর্ষণীয় এবং প্রভাব বিস্তার করার ক্ষমতা রাখেন তার প্রমাণ রেখেছেন। যৌবনের জোয়ারে ভারতীয় যুবদের আকৃষ্ট করতে বেছে নিয়েছেন অভিনব কৌশল। ধারণা করা হচ্ছে, সানির আয়ের সিংহভাগ চলে যায় ভারতের ঐ প্রভাবশালী রাজনৈতিক গোষ্ঠী এবং মাফিয়াদের কাছে।
সম্প্রতি টিভি বিজ্ঞাপনে উত্তেজক সেক্স পণ্যের মডেল হওয়া এবং নিজেকে আবেদন ময়ীর অতি উচ্চ আসনে তুলে ধরতে ভারতীয় পুরুষদের উপর দাস প্রথার দর্শন তুলে ধরেছেন এই সানি লিওন। গলায় লোহার চেন পরিয়ে তার লাগাম রেখেছেন নিজের হাতে। পাশাপাশি সানির বক্তব্যও পুরুষ হৃদয়ে শিহরণ জাগাবে! ‘ভারতীয় পুরুষরা এত ভয় পায় কেন? ভয় কাটান!’ পরামর্শ দিচ্ছেন কানাডিয়ান এই পর্নস্টার। সম্প্রতি একটি ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে সানির এই রূপ রীতিমত শোরগোল ফেলে দিয়েছে পুরুষমহলে। ম্যাগাজিনের কভারে সানিকে দেখা যাচ্ছে এক ভারতীয় পুরুষের গলায় লোহার শিকল দিয়ে বেঁধে টেনে ধরে রয়েছেন। চোখেমুখে কর্তৃত্বের ভঙ্গি। আর প্রচ্ছদে সানির মুখে বসানো বক্তব্য, ‘ভারতীয় পুরুষেরা এত ভিতু কেন? আমি যা খুশি তাই করি, আপনিও তাই করুন। পরামর্শ ম্যাক্সিম-এর বিচারে বিশ্বের অন্যতম সেরা পর্নস্টারের।

Sunny-Leon
সানিকে এই প্রচ্ছদের জন্য সাজতে হয়েছে লাল অন্তর্বাসে। বিভাজিকার ফাঁক থেকে উঁকি মারছে সেই অন্তর্বাস। করনজিৎ কউর ভোহরা, ওরফে সানি লিয়নের যৌন আবেদন নিয়ে বোধহয় Sunny-Leon1তাঁর সবচেয়ে বড় শত্রুও প্রশ্ন তুলবেন না। ম্যাগাজিনটির প্রচ্ছদে সানিকে দেখা যাচ্ছে কর্ত্রীর চেহারায়। তিনি শাসন করছেন পুরুষ প্রেমিক তথা তাঁর রুপগ্রাহীকে। তা তিনি করতেই পারেন। তাঁর সদ্য মুক্তি পাওয়া সিনেমা ‘রাগিণী এমএমএস টু’য়ের পর আপাতত সানির সমকক্ষ বলিউডে নেই বললেই চলে। এটাই সানির প্রথম ‘হরেক্স’(ভয়ের সঙ্গে সেক্সের ককটেল) সিনেমা। পরীক্ষা নিরীক্ষায় যে তিনি ভয় পান না, তা এখন সানির শরীরী ভাষাতেই স্পষ্ট। ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদের জন্য সাংবাদিক সম্মেলনে সানি ধূসর পোশাকও টিনসেল টাউনে শোরগোল ফেলেছে। ধূসর রঙকে সাধারণত বলিউডে দুয়োরাণী করে রাখা হয়। কিন্তু সেই পোষাকেই সানি যেভাবে তাঁর ‘ফ্যান’দের হৃদয়ে ঝড় তুলছেন, তাতে কিছুদিন পরে সত্যিই সত্যিই সানি লিওন ভারতীয় পুরুষদের উপর কর্তৃত্ব করলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। কিন্তু সানির এই সব ঔধত্যে রয়েছে ভারতীয় বিশেষ বিশেষ মহল!

মেয়েদের না বলা ৭টি গোপন তথ্য !



সম্পর্ক ভালবাসে রহস্য। যে কোনও সম্পর্কেই রহস্যের গন্ধ থাকলে তা আলাদা মাত্রা পায়। আর স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে রহস্য কখনও বয়ে আনে অশান্তির কালো মেঘ। আবার কখনও বা রহস্যের কারণেই একে অন্যের প্রতি আকৃ্ষ্ট হয়ে পড়েন অনেক দম্পতি। কিন্তু এমন কোন কোন জিনিস মেয়েরা কখনও তাঁর পার্টনারকে বলেন না? কি এমন বিষয় যা শেয়ার করতে লজ্জা পান গার্লস গ্রুপ? জেনে নেব তার কয়েকটা।


উদ্যোগ নেবে কে?

ডিনার পার্টির আয়োজন হোক বা শীতের ছুটিতে ফ্যামিলি ট্রিপ..মেয়েরা সবসময়ই চান যে কোনও বিষয়ে উদ্যোগী হবেন তাঁর পার্টনার। কিন্তু তা নিজে মুখে বলায় বড় অনীহা মেয়েদের। ছেলেরা উদ্যোগ নিলে মনে হয় তারা যে কোনও বিষয়ে অনেক বেশি ইনভলবড্। এমনকি এসব ক্ষেত্রে তাঁকে অনেক বেশি কেয়ারিংও মনে করেন মহিলারা।


অবাক হওয়ার খোয়াইশ

ছেলেরা মাঝে মাঝে সারপ্রাইজ গিফট দিলে খুশি হন মেয়েরা। পছন্দের বই, সিডি বা ঘুম ভাঙা সকালে একতোড়া তাজা ফুল গিফট যাই হোক না কেন বদলে দিতে পারে মেয়েদের মুড। এটা মহিলারা পুরুষদের কাছে আশা করেন। কিন্তু নিজে থেকে তাকে মনে করিয়ে দেন না। নিজেই বলে দিলে গিফটা আর সারপ্রাইজ থাকল কই?


হৃদয় হল চুরি!

মনের গোপনে সবসময়ই একটা ভয় কাজ করে মেয়েদের। তাঁর একান্ত প্রিয় পুরুষটি অন্য কোনও মেয়ের প্রেমে পড়লেন না তো! এই আশঙ্কার কথা কখনওই ছেলেদের কাছে প্রকাশ করেন না মহিলারা।


ডোন্ট টেল আ লাই

আর সবকিছু মেনে নিলেও নিজের মনের মানুষের বলা মিথ্যে কথা মেনে নিতে পারেন না মহিলারা। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে মেয়েরা মনে মনে কষ্ট পান, কিন্তু বলতে পারেন না।


বডি ল্যাঙ্গুয়েজে বাজিমাত!

এ কথা প্রমাণিত সত্য। মেয়েদের মত ভালভাবে বডি ল্যাঙ্গুয়েজকে বুঝতে পারেন না আর কেউ। তাই অনেক কথাই পুরুষরা বলতে না চাইলেও তাদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজে বুঝতে পারেন মহিলারা।


বয়েজ হ্যাংআউট

আড্ডা তো আমাদের রক্তে। আর সংসারে দায়িত্বের কারণে মেয়েরা অনেক সময় ‘মিস’ করলেও ছেলেরা এনজয় করেন চুটিয়ে। কিন্তু বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে গিয়ে বান্ধবীকে ভুলে যাবেন না প্লিজ।


স্পেস প্লেস

মেয়েরা সবসময়ই নিজেদের স্পেস চান। সেই একটুকরো আমির রাজত্বে ছেলেরা ঢুকে পড়লে অশান্তি অবধারিত।

বাংলাদেশে বৃহত্তম বিভিন্ন জিনিস



বাংলাদেশের বৃহত্তম বাঁধ=কাপ্তাই বাঁধ।


বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল=চলন বিল।


বাংলাদেশের বৃহত্তম চিনির কল= কেরু এন্ড কোং, দর্শনা, কুষ্টিয়া।


বাংলাদেশের বৃহত্তম পাটকল=আদমজী জুট মিল (নারায়নগঞ্জ)।


বাংলাদেশের বৃহত্তম রেল স্টেশন=কমলাপুর (ঢাকা)।


বাংলাদেশের বৃহত্তম রেল জংশন=ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন।


বাংলাদেশের বৃহত্তম মসজিদ= বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ (ঢাকা)।


বাংলাদেশের বৃহত্তম বিমান... বন্দর=শাহ জালাল আর্ন্তজাতিক বিমান বন্দর (ঢাকা)।


বাংলাদেশের বৃহত্তম একক বনভূমি=সুন্দরবন


বাংলাদেশের বৃহত্তম গ্রন্থাগার=সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগার (ঢাকা)।


বাংলাদেশের বৃহত্তম উদ্যান= সোহরাওয়ার্দী উদ্যান (ঢাকা)।


বাংলাদেশের বৃহত্তম পার্ক=রমনা পার্ক।


আয়তনের ভিত্তিতে বাংলাদেশের বৃহত্তম উপজেলা=বাঘাইছড়ি (১৯৮১ ব. কিমি)।


জনসংখ্যার ভিত্তিতে বাংলাদেশের বৃহত্তম উপজেলা=বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী।


বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম থানা= সূত্রাপুর ও কোতোয়ালি, ঢাকা (২.৫৯ ব. কিমি)।


বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা=রাঙ্গামাটি (৬১১৬ ব. কিমি)।


বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম জেলা= নারায়নগঞ্জ (৭০০ ব. কিমি)।


বাংলাদেশের বৃহত্তম বিভাগ= চট্টগ্রাম (৩৩,৭৭১ ব. কিমি)।


বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম বিভাগ=সিলেট (১২,৫৯৬ ব. কিমি)


বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ=ভোলা (৩৮৬ ব. কিমি)।


বাংলাদেশের বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়=ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।


বাংলাদেশের বৃহত্তম কাগজের কল=কর্ণফুলী পেপার মিল (চন্দ্রঘোনা, রাঙ্গামাটি)


বাংলাদেশের বৃহত্তম সার কারখানা=শাহজালাল সার কারখানা (ফেঞ্চুগঞ্জ)।


বাংলাদেশের বৃহত্তম জাদুঘর=ঢাকা জাতীয় জাদুঘর।


বাংলাদেশের বৃহত্তম চিড়িয়াখানা=মিরপুর চিড়িয়াখানা, ঢাকা।



অন্যান্য সকল পোস্টগুলো লিস্ট আকারে দেখতে, এখানে ক্লিক করুন 

If you like this post, please share & your comment is always valuable for us.

You can also visit our FACEBOOK GROUP

Copyright © share2care247.blogspot.com